Powered By Blogger

Friday, July 25, 2025

বিচিত্রা ১৭১

ঈশ্বর যতবার নেমে এসেছেন মানুষের রূপ ধরে ততবারই তাঁর তথাকথিত শিষ্যরা তাঁর বিধান পাল্টে দিয়ে নিজেদের বিধান প্রতিষ্ঠা করেছেন।

ঈশ্বর স্বয়ং মানুষের রূপ ধরে মানুষের মাঝে নেমে এলেও তাঁকে গ্রহণ করে না ঈশ্বর পূজারীরা। অমূর্ত ভগবানে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।

ধর্ম ও ঈশ্বর একটা মোক্ষম ও নিরাপদ মুখোশ শয়তানদের জন্য। এদের হাসি ও কথা ভগবানের চেয়েও মিষ্টি।

আমি সৎসঙ্গী! পরমপিতার কাছে শুধু প্রার্থনা করতে পারি যখনি নিজের ও নিজের প্রিয়জনের দেশে বিদেশে সংকট আসে আর কিছু করতে পারি না।

মিডিয়ায় গীতা নিয়ে কথা বলে যারা তাদের কথাবার্তা ব'লে দেয় তারা সব কাকায়ুর দল। এদের দৌড় মোল্লার মসজিদের মত। ক্ষনিকের অতিথি।
( লেখা ২৫শে জুলাই'২০২৪)


যত তাড়াতাড়ি বাবা-মায়েরা আদর্শকেন্দ্রিক দিব্যজীবনের প্রয়োজনীয়তা বুঝবে তত তাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ জীবন সুন্দর ও সুরক্ষিত থাকবে। দয়ালের চরণে আমার একান্ত প্রার্থনা ঐ সমস্ত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ শিশুদের জন্য যে তাদের তুমি রক্ষা করো ও তাদের বাবামায়েদের বন্ধ চোখ খুলে দাও।

দিব্যজীবনের যদি অধিকারী হ'তে চাও
তাহ'লে জীবন্ত ঈশ্বরের চরণাশ্রিত হও ও
তাঁর চলন পুজোয় মগ্ন হও, মাতাল হও। 
অর্থ-মান-যশ-সফলতা ও প্রতিষ্ঠা সব পাবে।

রিপুতাড়িত প্রবৃত্তিমুখর জীবন যদি চাও তবে আদর্শহীন জীবন বেঁচে নাও ও আকাশের ভগবান, বোবা ভগবানের প্রতি নিবেদিত প্রাণ হও।

দিব্যজীবন নাকি রিপুতাড়িত প্রবৃত্তিমুখর জীবন?
কোনটা চাও তোমার জন্য ও তোমার সন্তানের জন্য?

কেউ তোমায় বুঝবে না।
নিজের ভুলে সবারই তোমার মতো মাথার ঘায়ে কুত্তার অবস্থা। এ নির্ম্মম সত্য। তাই যদি বাঁচতে চাও এখনো সময় আছে জীবন্ত ঈশ্বরের স্মরণ নাও আর তাঁর চলন পুজো করো।
( লেখা ২৫শে জুলাই'২০২৩)


মনকে বলি, মন! আনন্দধারা বহিছে ভুবনে, আনন্দ নিংড়ে নাও।
কে কোথায় কি করছে দেখার দরকার নেই এমনকি ঠাকুর নিয়েও। শুধু নিজেকে দেখো মনের আয়নায় তুমি যা করছো, যা বলছো, যা দেখছো, যা শুনছো তা ঠাকুরের বলার সংগে মেলে কিনা। আর সেইভাবেই মন নিজেকে ঠাকুরের মানুষ হিসেবে গড়ে তোলো।
( লেখা ২৫শে জুলাই'২০২১)















No comments:

Post a Comment