বিশিষ্টতাহীন জীবন আনে
চরম অনিষ্ট!!
বৈশিষ্ট্যের ওপর দাঁড়িয়ে সফলতাকে
করো জীবনে আবাহন;
বিশিষ্টতা লাভে বৈশিষ্ট্যপালী আপুরয়মানকেকরো জীবনে গ্রহণ।
পুরুষোত্তম তিনি,
বৈশিষ্ট্যপালী আপুরয়মান যিনি।
ঈশ্বর তিনি,
পুরুষোত্তম ব'লে যাকে জানি।
তাই, বন্দে পুরুষোত্তমম!!
তমসার পার হ'তে কে ডাকে আমারে!
বলে, ওরে আয় আয় ছুটে আয়রে!জীবন মাঝে আঁধার রাতে লাগেই যদি ভয়
আমার পানে চেয়ে চেয়ে তুই দেখরে।
তমসার পার অচ্ছেদ্যবর্ণ মহান পুরুষ
হন আবির্ভূত ইষ্টপ্রতিকে;
তাঁকে আর তাঁর কথা ছেড়ে
যাকেই ধরো আর যাই করো
নেই মুক্তি ক্ষণিকের!
বৈশিষ্ট্য কি তা জানিই না,
তাই বৈশিষ্ট্য মানি না।
ফলে বৈশিষ্ট্য পালনের
অনুশীলন করি না।
অথচ পেতে চাই জীবনে প্রতিষ্ঠা!
বৈশিষ্ট্যপালী আপূরয়মানই যে জীবন্ত ঈশ্বর
তার খবর রাখি না তাই নেই তাঁর প্রতি ভালোবাসা,
নেই কোনও নিষ্ঠা।
জীবন্ত ঈশ্বরকে ক'রে অবহেলা
মূর্তি পূজায় বুঁদ হ'য়ে
বৈশিষ্ট্যকে মারছো উদোম ঠেলা।
ভাবছো থাকবে সুখে, দুধেভাতে;
নরকপানে ভাসিয়ে জীবন ভেলা।
( লেখা ২১শে জানুয়ারী'১৮)
যারা অসৎ তাদের একার নাকি যারা অসৎ পথে
চলতে বাধ্য করান বা সাহায্য করেন, তাদের?
( লেখা ২১শে জানুয়ারী'১৯)
কেউ বলে সুখে থাকতে করলে সুমিরণ
হবে না গো মন উচাটন!
কেউ বা বলে ভুগতে হবে কর্মফল জনম জনম!!
কি করি ভেবে পায় না আমার মন!!
কেউ বলে গেলে গয়া কাশী থাকবে হাসিহাসি
পুরাবে মনের কামনা গো!
কেউ বা বলে ঘরের মধ্যে ঘর তুলে দয়ালধাম
হ'লে পরে সব পাওয়া হয় গো!
( লেখা ২১শে জানুয়ারী'২০)
No comments:
Post a Comment