আজ ষষ্ঠী। আমার সমস্ত ফেসবুক বন্ধুদের জানাই শুভ ষষ্ঠীর শুভ সকাল। আজকের এই শুভ সকালে মায়ের চরণে প্রণাম জানিয়ে সকলের শুভ কামনা ক'রে শুরু করছি শুভ ষষ্ঠীর এই নিবেদন।
আবহাওয়া দপ্তর সুখবর শুনিয়েছে পুজোয় দুর্যোগের কোনও আশঙ্কা নেই। আশঙ্কা নেই কোনও বৃষ্টির। দয়ালের কাছে প্রার্থনা করি বাচ্চা থেকে বুড়ো, সবাই চুটিয়ে আনন্দ করুক পুজোর এই চারদিন। তবে বড্ড কম আনন্দ করার পক্ষে মাত্র এই চারদিন। কত লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই পুজো আয়োজন হয়। আর দেখতে দেখতে কেটে যায় চারদিন। তার ওপর যদি থাকে বৃষ্টি তাহ'লে তো গোদের ওপর বিষফোঁড়া। যাই হ'ক, মা যেতে না যেতেই নোতুন নোতুন রূপে মা আসবেন আবার ঘরে ঘরে পাড়ায় পাড়ায়; তাই বিদায়ের দুঃখের মাঝে আছে আনন্দের হাতছানি।
আবহাওয়া দপ্তর সুখবর শুনিয়েছে পুজোয় দুর্যোগের কোনও আশঙ্কা নেই। আশঙ্কা নেই কোনও বৃষ্টির। দয়ালের কাছে প্রার্থনা করি বাচ্চা থেকে বুড়ো, সবাই চুটিয়ে আনন্দ করুক পুজোর এই চারদিন। তবে বড্ড কম আনন্দ করার পক্ষে মাত্র এই চারদিন। কত লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই পুজো আয়োজন হয়। আর দেখতে দেখতে কেটে যায় চারদিন। তার ওপর যদি থাকে বৃষ্টি তাহ'লে তো গোদের ওপর বিষফোঁড়া। যাই হ'ক, মা যেতে না যেতেই নোতুন নোতুন রূপে মা আসবেন আবার ঘরে ঘরে পাড়ায় পাড়ায়; তাই বিদায়ের দুঃখের মাঝে আছে আনন্দের হাতছানি।
যাই হ'ক দয়ালের কাছে প্রার্থনা জানাই পুজোর এই কয়দিন আমার পরিচিত ও অপরিচিত গুরুভাইবোনেরা, সমস্ত অদীক্ষিত বন্ধুরা সবাই ভালো থাকুক, খুব ভালো থাকুক। পরিবারের সবাই মিলেমিশে হাসি আনন্দ উপভোগ করুক। শান্তি সম্প্রীতির হাওয়া ব'য়ে যাক দেশজুড়ে।
গুরুভাইবোনেদের ও সকল বন্ধুদের কাছে আবেদন, আমার দয়ালের মুখের নির্মল সরল মিষ্টি হাসিটা দেখুন আর লেখাটা একটু সিরিয়াসলি পড়ুন।
পুজোর সময় এই ৫দিন ও তার আগে ও পরে কত অঘটন ঘটবে আপনার আমার চারপাশে ঘরে ঘরে। ছেলেমেয়ে, নারীপুরুষের কত রকম সর্বনাশ হবে তার হিসাব কে রাখে। প্রতিবার এই পুজোর দিনগুলিতে কত নারীপুরুষ, কত পরিবার নিজের ভুলে চোখের জল ফেলে আজও বেঁচে আছে। আমার গুরুভাইবোনেদের কাছে অনুরোধ আনন্দ করুন, বিন্দাস আনন্দ করুন, উৎসব এনজয় করুন। কিন্তু ঠাকুরকে জড়িয়ে নিয়ে করুন। মুহুর্তের জন্য ভুলবেন না ঠাকুরকে, ভুলতে দেবেন না পরিবারের কাউকে। মাথা থেকে যেন সরে না যায় ঠাকুর শত আনন্দেও। বেসামাল বৃত্তি-প্রবৃত্তি যেন ঠাকুর থেকে সরিয়ে নিয়ে না যায় আপনাকে দূরে। পুজোর আনন্দে রিপুগুলি অর্থাৎ কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাৎসর্য যেন আপনার প্রশ্রয় পেয়ে বেসামাল না হ'য়ে ওঠে। নিজেকে বিবেকের আয়নায় দেখুন। মনে মনে নিজেকে, নিজের অনিয়ন্ত্রিত আচরণকে, বিশৃঙ্খল স্বভাবকে, খারাপ ব্যবহারকে নিজে শাসন করুন। শয়তানকে কোনও সুযোগ দেবেন না আপনার ও আপনার প্রিয়জনের জীবনে ও ঘরে প্রবেশ করার ও ছোবল মারার। সতর্ক থাকবেন। দ্রোহভাব অর্থাৎ কারও প্রতি অনিষ্টাচরণ, অপকার; শত্রুতা, কলহ, বিরুদ্ধতা ইত্যাদি মনেও স্থান দেবেন না। রাগকে কন্ট্রোল করুন দক্ষতার সাথে নিজের স্বার্থেই। নিজের ইগোকে প্রাধান্য দিয়ে অহেতুক অকারণ ক্রোধকে ডেকে এনে পরিবারের শান্তি নষ্ট করবেন না। প্রকৃতই দয়ালকে মাথায় নিয়ে আসুন আমরা সবাই শ্রীশ্রীবড়দা ও শ্রীশ্রীবড়মার মতো হ'য়ে উঠি। সবাইকে ভালোবাসুন।
আরও বলি, পুজোর দিনগুলিতে ঠাকুরের মতন মিষ্টি হ'য়ে উঠুন । তাঁর মিষ্টি মধুর নির্মল হাসি আপনার ঠোঁটে মেখে রাখুন। মিষ্টি মধুর হ'য়ে উঠুন ঠাকুরের মতো চাউনিতে, কথায়, চলনে আর সবার মনের ব্যথা ঘুচিয়ে দিন এই পুজোর আনন্দের দিনগুলিতে।
পুজোর সময় এই ৫দিন ও তার আগে ও পরে কত অঘটন ঘটবে আপনার আমার চারপাশে ঘরে ঘরে। ছেলেমেয়ে, নারীপুরুষের কত রকম সর্বনাশ হবে তার হিসাব কে রাখে। প্রতিবার এই পুজোর দিনগুলিতে কত নারীপুরুষ, কত পরিবার নিজের ভুলে চোখের জল ফেলে আজও বেঁচে আছে। আমার গুরুভাইবোনেদের কাছে অনুরোধ আনন্দ করুন, বিন্দাস আনন্দ করুন, উৎসব এনজয় করুন। কিন্তু ঠাকুরকে জড়িয়ে নিয়ে করুন। মুহুর্তের জন্য ভুলবেন না ঠাকুরকে, ভুলতে দেবেন না পরিবারের কাউকে। মাথা থেকে যেন সরে না যায় ঠাকুর শত আনন্দেও। বেসামাল বৃত্তি-প্রবৃত্তি যেন ঠাকুর থেকে সরিয়ে নিয়ে না যায় আপনাকে দূরে। পুজোর আনন্দে রিপুগুলি অর্থাৎ কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাৎসর্য যেন আপনার প্রশ্রয় পেয়ে বেসামাল না হ'য়ে ওঠে। নিজেকে বিবেকের আয়নায় দেখুন। মনে মনে নিজেকে, নিজের অনিয়ন্ত্রিত আচরণকে, বিশৃঙ্খল স্বভাবকে, খারাপ ব্যবহারকে নিজে শাসন করুন। শয়তানকে কোনও সুযোগ দেবেন না আপনার ও আপনার প্রিয়জনের জীবনে ও ঘরে প্রবেশ করার ও ছোবল মারার। সতর্ক থাকবেন। দ্রোহভাব অর্থাৎ কারও প্রতি অনিষ্টাচরণ, অপকার; শত্রুতা, কলহ, বিরুদ্ধতা ইত্যাদি মনেও স্থান দেবেন না। রাগকে কন্ট্রোল করুন দক্ষতার সাথে নিজের স্বার্থেই। নিজের ইগোকে প্রাধান্য দিয়ে অহেতুক অকারণ ক্রোধকে ডেকে এনে পরিবারের শান্তি নষ্ট করবেন না। প্রকৃতই দয়ালকে মাথায় নিয়ে আসুন আমরা সবাই শ্রীশ্রীবড়দা ও শ্রীশ্রীবড়মার মতো হ'য়ে উঠি। সবাইকে ভালোবাসুন।
আরও বলি, পুজোর দিনগুলিতে ঠাকুরের মতন মিষ্টি হ'য়ে উঠুন । তাঁর মিষ্টি মধুর নির্মল হাসি আপনার ঠোঁটে মেখে রাখুন। মিষ্টি মধুর হ'য়ে উঠুন ঠাকুরের মতো চাউনিতে, কথায়, চলনে আর সবার মনের ব্যথা ঘুচিয়ে দিন এই পুজোর আনন্দের দিনগুলিতে।
আবার বলছি, দয়ালের দয়ার সরল হাসিমুখটা দেখুন ও সবাইকে দেখতে অনুরোধ করুন। দয়ালের মিষ্টি সরল নির্মল হাসিটা নিজের ঠোঁটে বসিয়ে নিন। সকাল থেকে রাত্রি পুজোর দিনগুলি আনন্দে নিজের মতো ক'রে খুশী মনে বাবামা, স্বামীস্ত্রী, পুত্রকন্যা, ভাইবোন সকলে মিলেমিশে ঠাকুরকে মাঝখানে রেখে পুজোর দিনগুলি চুটিয়ে আনন্দ নিংড়ে নিন। ভুলেও অশান্তিকে, অমঙ্গলকে ঘরে প্রবেশ করতে দেবেন না। ঘরের পরিবেশ হাওয়া পজিটিভ রাখুন। মাথা ডিপ ফ্রিজের মতো ঠান্ডা রাখুন। বাচ্চাদের ঘরে চুটিয়ে আনন্দ করতে দিন । তাঁদের আনন্দে বাধা দেবেন না ও বাধা হ'য়ে দাঁড়াবেন না। শৈশব চলে গেলে তারা আর শৈশব ফিরে পাবে না। আর আপনিও শিশুদের নিয়ে আনন্দ করার জন্য তাদের শিশুকাল পাবেন না। সময় দ্রুত চলে যায়। শিশুরা যেন কোনও অবস্থাতেই মন খারাপ ক'রে বসে না থাকে। তাদের দিকে নজর রাখুন। আপনার সন্তানের সঙ্গে, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সবাই মিলে হাসিমুখে ফটো তুলুন পুজোর চারদিন। বাইরের খাবার যত পারবেন কম খাবেন। পারলে ঘরে তৈরী ক'রে খান। পয়সা বাঁচবে, পেটও বাঁচবে। আর খেলে তৎক্ষণাৎ বাড়িতে গ্যাস, অম্বল, আমাশা ও হজমের ওষুধ রাখুন। হোমিওপ্যাথি নাক্স ভোম ২০০, কার্বো ভেজ ২০০, মার্ক সল ২০০ রাখুন। ভালোমন্দ মসালাযুক্ত খাবার খেয়ে সঙ্গে সঙ্গে কয়েক ফোঁটা খেয়ে ফেলুন দয়ালকে স্মরণ ক'রে সকালে ও রাতে। এলোপ্যাথি মেট্রোজিল ৪০০, ফেমোসিড ৩০, O2, ইউনিয়েমজাইম হাতের কাছে রাখুন। ঘরে ও বাইরে একটু খাওয়া উল্টোপাল্টা বাড়াবাড়ি হ'য়ে গেলেই হাতের সামনে রাখা ওষুধ খেয়ে নিন দয়ালের নাম নিয়ে খাওয়ার পরেই। তবে এই কয়দিন বাইরে ও ঘরে খাওয়ার একটু ব্যালান্স রাখুন।
যাই হ'ক, পুজোর দিনগুলির প্রতিটি মুহুর্ত প্রকৃত ঠাকুরকে সাথে নিয়ে আনন্দ উপভোগ করুন। প্রতিজ্ঞা করুন পুজোর দিনগুলি পরিবারের সঙ্গে কাটাবেন ও সবাই মিলে অকৃত্রিম আনন্দ উপভোগ করবেন।
মহাষষ্ঠীর শুভ সকালে দয়ালের কাছে প্রার্থনা করি,
হে জীবন্ত ঈশ্বর দয়াল ঠাকুর আমার, আমার পরিচিত অপরিচিত গুরুভাইবোনেরা ও সকল ফেসবুক বন্ধুরা সবাই ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুক, আনন্দে ভরপুর থাকুক, ভুলত্রুটি ও ক্ষতিহীন সফর হ'ক সবার এই চারদিন। তোমার প্রতি বিশ্বাস আসুক, আসুক ভরসা ও নির্ভরতা। তোমায় ভালোবেসে সবাই ধন্য হ'ক। কারণ তুমি যে প্রেমময়! তুমি যে ভালোবাসার মহাসমুদ্র। জয়গুরু।
No comments:
Post a Comment