Powered By Blogger

Monday, February 5, 2024

উপলব্ধিঃ ঈশ্বর, ধর্ম ও বিজ্ঞান।

প্রায় সময়ই দেখি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে জন্মগত অসম্পূর্ণতাকে সম্পূর্ণতা দেওয়ার চেষ্টা যখনি হ'য়েছে তখনি ধর্মের নামে বা প্রফেটের নামে তার বিরোধীতা হয়েছে, হ'য়ে চলেছে ও ভবিষ্যতেও হবে। এই বিরোধীতা কি ধর্ম বা প্রফেট অনুমোদনযোগ্য নাকি এই বিরোধীতা প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ম ও প্রফেটদের অনুগামীদের একাংশের? ধর্মের মূল অর্থ ও প্রফেটরা কি বিজ্ঞানকে অস্বীকার করে? নাকি ধর্মের মুল অর্থ আর প্রফেটদের সঙ্গে বিজ্ঞানের কোনও সম্পর্ক নেই? বিজ্ঞান কখন প্রয়োজন হয়? মানুষ যখন ধর্মের মূল অর্থের ওপর আর ঈশ্বর বা খোদার ওপর খোদ্গারি করে; আর, ফলস্বরূপ যখন তার বিরূপ ফল ভোগ করে মানুষ তখন যদি বিজ্ঞান সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় বিরূপতার হাত থেকে মানুষকে মুক্তি দেওয়ার জন্য তখন কি বিজ্ঞানের জয়জয়কার আর ধর্মের বা ঈশ্বরের মুখে চপেটাঘাত? নাকি ধর্মের নামে বা প্রফেটের নামে বিজ্ঞানের বিরোধীতা যা হয় তা' বৈধ? নাকি ক্ষমতাসীন অনুগামীরা বা ধর্ম ব্যবসায়ীরা নিজেরাই ধর্ম ও খোদার অনুশাসন তৈরি করার মালিক হ'য়ে বসে? আর তার সুযোগ নেয় ধর্ম ও ঈশ্বর বিরোধীরা। এই বিরোধীতা কি ইচ্ছাকৃত? নাকি ধর্ম ও ঈশ্বরের মূল অর্থ না বুঝেই ধর্ম ও ঈশ্বরের বিরোধীতা? নাকি মানুষের পান্ডিত্যের, জ্ঞানের অহংকার, ঔদ্ধত্ব?
ঈশ্বর ও ধর্মবিশ্বাসী- অবিশ্বাসী, বিজ্ঞানের ছাত্র সব ধরণের পাঠকের কাছে আলোচনার অভিলাষী।
(লেখা ২৫শে জানুয়ারী'২০২৪)

No comments:

Post a Comment