Powered By Blogger

Wednesday, March 26, 2025

প্রবন্ধঃ সুনীতা উইলিয়ামসের পৃথিবীতে ফিরে আসা ও ঈশ্বর অবিশ্বাসীদের উল্লাস। ( ২য় পর্ব্ব)

সুনীতা উইলিয়ামসের ঈশ্বর বিশ্বাস, শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র ও শ্রীশ্রীআচার্যদেব।

সোশ্যাল মিডিয়ার মারফত দেখলাম ও জানতে পারলাম সুনীতা উইলিয়ামস শ্রীমদভগবদগীতার উপর আস্থা রাখেন, সনাতন ধর্মের উপর তাঁর বিশ্বাস আছে।
শ্রীমদভগবদগীতার উপর প্রকৃত আস্থা কা'কে বলে তা' সুনিতা উইলিয়ামসের সামগ্রিক কর্মজীবন ও তাঁর পূর্বনির্দিষ্ট ৮ দিনের মহাকাশ সফর যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে অনির্দিষ্ট সময়ে দীর্ঘায়িত হওয়ার ফলে তাঁর অটুট মনোবল, লড়াই করার তীব্র অদম্য মানসিকতা, আত্মবিশ্বাস, আত্মনির্ভরতা ইত্যাদি প্রমাণ করে।

আমরা সংবাদ মাধ্যম দ্বারা জানতে পারলাম,
২০২৪ সালের ৫ জুন মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন মহাকাশ্চারীরা। মাত্র আট দিনের অভিযানের পরিকল্পনা থাকলেও প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে দীর্ঘ ৯ মাস মহাকাশে আটকে ছিলেন সুনীতা উইলিয়ামস ও বুশ উইলমার। তবে কঠিন এই সময়ে সুনীতা উইলিয়ামসের ধৈর্য, মানসিক দৃঢ়তা এবং আধ্যাত্মিক বিশ্বাসই তাঁকে শক্তি যুগিয়েছিল।
খবরে আরও জানা যায়,
প্রথম মহাকাশ অভিযানে (২০০৬ সালে) সুনীতা উইলিয়ামস জীবন্ত ঈশ্বর শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত বাণী ভগবদ গীতার একটি কপি সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন। পুরুষোত্তম শ্রীকৃষ্ণের ভগবদ গীতার বার্তা ও আধ্যাত্মিক শক্তি সুনীতা উইলিয়ামসের আশ্রয় ছিল। তিনি বিশ্বাস করেন, পরমপিতা পুরুষোত্তম শ্রীকৃষ্ণের গীতার কর্মযোগের বার্তা জীবনের প্রতিটি সংগ্রামে তাঁকে জয়ী হতে সাহায্য করে। মহাশূন্যের নিঃসঙ্গতা ও চাপের পরিস্থিতিতেও গীতার শিক্ষা তাঁকে মানসিকভাবে শক্তিশালী রেখেছিল।
২০১২ সালে দ্বিতীয়বার মহাকাশ ভ্রমণের সময় তিনি দেবাদিদেব মহাদেব, পরমেশ্বর স্বয়ম্ভূ শিবের একটি ছবি এবং ওঁকার প্রতীক সঙ্গে রেখেছিলেন। মহাশূন্যে এই সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের সংস্পর্শে থাকায় তিনি আত্মবিশ্বাস ও ধৈর্য ধরে রাখতে পেরেছিলেন। এই অচ্যুত, অস্খলিত, অদম্য আধ্যাত্মিক মহাশক্তি সুনিতা ইউলিয়ামসকে মহাকাশ জয়ে শারীরিক-মানসিক ও আত্মিক শক্তি যোগান দিয়েছিল।
এছাড়া ২০২৪ সালের অভিযানে যাওয়ার সময়ও সুনীতা উইলিয়ামস বিঘ্ননাশকারী, শিল্প ও বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষক এবং বুদ্ধি ও জ্ঞানের দেবতা গণেশের একটি মূর্তি তাঁর সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি বিশ্বাস করেন, বিঘ্নহর্তা গণেশের আশীর্বাদ তাঁকে সমস্ত বাধা থেকে বিপত্তি থেকে রক্ষা করে। বিঘ্নহর্তা হলো সেই ব্যক্তি বা শক্তি যা সমস্ত বাধা দূর করেন। এবং সত্যি সত্যিই বিঘ্নহর্তা গণেশ মহাকাশে সুনীতা উইলিয়ামসদের দীর্ঘ ৯ মাসের সমস্ত বাধা, প্রতিবন্ধকতা বা সমস্যা হরণ করেছিলেন, দূর করেছিলেন। আর, গণেশকে সিদ্ধিদাতাও বলা হয়। বলা হয় সিদ্ধিদাতা গণেশ। অর্থাৎ সিদ্ধিদাতা শব্দের অর্থ হলো যিনি বা যা সফল করে বা desired ফল দেয়। সিদ্ধিদাতা মানে হ'লো যিনি বা যা অভীষ্ট পূরণকারী। তাই 'সিদ্ধিদাতা গণেশ' অর্থ হলো যিনি সিদ্ধি বা সাফল্য প্রদানকারী, বা যিনি সব কাজে বাধা দূর করেন এবং সাফল্যের পথ খুলে দেন। সুনীতা উইলিয়ামস মহাশূন্যে যাওয়ার সময় বিশ্বব্রহ্মান্ডের মালিক সিদ্ধিদাতা গণেশকে মাথায় ক'রে নিয়ে গিয়েছিলেন বলেই তাঁর ৮ দিনের মহাকাশ সফর যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে দীর্ঘ ৯ মাসে দীর্ঘায়িত হওয়ার সময়ও প্রতিকূল পরিস্থিতিতে তাঁকে শান্ত, ধীর ও স্থির রেখেছিল এবং সব বাধা দূর ক'রে সাফল্যের পথ খুলে দিয়েছিল। মহাকাশযানের প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে ৯ মাস মহাকাশে আটকে থাকলেও গণেশের প্রতি তার বিশ্বাস অটুট ছিল। তিনি মনে করেন, বিঘ্নহর্তা ও সিদ্ধিদাতা গণেশ তাঁর জন্য সৌভাগ্যের প্রতীক এবং সব প্রতিবন্ধকতা অতিক্রমের শক্তি।

কথায় আছে, বকনা বাছুর পেছন তুলে তুলে লাফায় বেশী। গাভী হ'লে আর লাফায় না, ধীর ও স্থির হয়ে যায়। অজ্ঞানী বা অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করীরা বকনা বাছুরের মত অর্থাৎ জ্ঞানের অভাবে ঈশ্বরের বিরোধীতা করে লম্ফ দিয়ে ঝম্প মেরে। গরম তেলে কাঁচা লুচির মত আওয়াজ ক'রে বেশী। যখন লুচির দু'পিঠের জল গরম তেলের সংস্পর্শে আসে তখন তা' বাস্প হ'য়ে উড়ে যাওয়ার আগে আওয়াজ করে। ঠিক তেমনি অজ্ঞানী বা অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী ঈশ্বরঅবিশ্বাসীদের অবস্থাও তেমনি। তারাও জ্ঞানীদের সামনে অজ্ঞানতার বোমা ফাটায় বেশী।
কথায় আছে, Knowledge rules the world. যার অর্থ জ্ঞান বিশ্বকে শাসন করে। আবার শেক্সপিয়ারের কিং হেনরি ষষ্ঠ, দ্বিতীয় খণ্ড" (King Henry VI, Part 2) নাটকের একটি উক্তি আছে তা' হ'লো, Knowledge is the wing wherewith fly to heaven. যার অর্থ, জ্ঞান হলো একটি ডানা যার সাহায্যে আমরা স্বর্গে উড়ে যেতে পারি। অর্থাৎ জ্ঞান এমন এক শক্তি যা আমাদের উন্নতি ও সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে।

আর, সর্বশক্তিমান ঈশ্বর হ'লো সেই সমস্ত জ্ঞানের আধার, তাই তাঁকে সর্ব্বজ্ঞ বলা হয়। যে সর্ব্বজ্ঞের শক্তি সুনীতা উইলিয়ামসকে উন্নতি ও সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছিল। সর্ব্বজ্ঞের প্রতি আস্থা, বিশ্বাস, নির্ভরতা এই যে মহাশক্তি জ্ঞান, মহাকাশের বুকে তাঁকে সফল হ'তে সাহায্য করেছিল।

জীবনে সফল সুনীতা উইলিয়ামস আপাদমস্তক ঈশ্বরবিশ্বাসী ছিলেন। তিনি যে মহাকাশে বিশাল বিস্তৃতির বুকে গিয়েছিলেন সেই বিশাল বিস্তৃতি সম্পর্কে পরম বিজ্ঞানী সর্ব্বজ্ঞ জীবন্ত ঈশ্বর পরমপ্রেমময় শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বলেছিলেন, "মহাকাশের বিশাল বিস্তৃতির যে মধ্যবিন্দু বা কেন্দ্রবিন্দু---বিজ্ঞানের ভাষায় যাকে 'নিউট্রাল জোন' বলে, যাকে কেন্দ্র ক'রে 'পজিটিভ ও নেগেটিভ' পরস্পর মিলিত হবার আবেগে বারবার আবর্তিত হ'য়ে চলেছে। আর, সেই সম বিপরীত সত্ত্বার মিলন আবেগ যেখানে ঘনীভূত হ'য়ে ওঠে, সৃষ্টির সূচনা তো সেখান থেকেই হয়। মহাকাশের সেই বিশাল বিস্তৃতি হ'লো নারায়ণ আর সেই বিশাল বিস্তৃতির মধ্যবিন্দু বা কেন্দ্রবিন্দু---বিজ্ঞানের ভাষায় যা 'নিউট্রাল জোন' নিউট্রাল জোনই হ'লো নারায়ণের নাভিমূল।"
সেই এক ও অদ্বিতীয় নারায়ণের স্বরূপ জীবন্ত ঈশ্বর শ্রীকৃষ্ণ, সেই দেবাদিদেব মহাদেব পরমেশ্বর স্বয়ম্ভূ শিব এবং ওঁকার প্রতীক, এবং সেই বিঘ্নহর্তা ও সিদ্ধিদাতা গণেশ, এই এক ও অদ্বিতীয়ের সঙ্গে ছিল সুনীতা উইলিয়ামসের যোগ। পরমাত্মার সঙ্গে জীবাত্মা মার্জ ক'রে গেছিল। তাই সুনীতা উইলিয়ামস ও তাঁর সঙ্গীরা ছিল স্বয়ং মালিকের কোলে। তাই মহাকাশে বিপদ তাঁদের কেশও স্পর্শ করতে পারেনি।
জীবন্ত ঈশ্বর শ্রীকৃষ্ণের গীতার বাণী ছিল তাঁর আধ্যাত্মিক আশ্রয়। পুরুষোত্তম পরমপিতা প্রভু শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত পবিত্র বাণী সম্বলিত গ্রন্থ গীতার কর্মযোগ অধ্যায় ছিল তাঁর কর্মের মূল প্রেরণা।
দেবাদিদেব মহাদেব, পরমেশ্বর স্বয়ম্ভূ শিব এবং ওঁকার প্রতীক ছিল তাঁর শারিরিক-মানসিক ও আত্মিক শক্তির মূল।
আর, বিঘ্নহর্তা ও সিদ্ধিদাতা গণেশ ছিল তাঁর জন্য সৌভাগ্যের প্রতীক এবং সব প্রতিবন্ধকতা অতিক্রমের মূল শক্তি।

অথচ মূর্খ ঈশ্বর অবিশ্বাসীর দল মানুষকে ঈশ্বর বিশ্বাস থেকে দূরে থাকার জন্য, ঈশ্বর নামক কুসংস্কার থেকে মুক্ত থাকার জন্য মানুষকে জ্ঞান দিল নাসা নভোচারী ঘোর ঈশ্বরবিশ্বাসী সুনীতা উইলিয়ামসকে দেখিয়ে, তাঁর ঈশ্বরের প্রতি আস্থা, বিশ্বাস, ভালোবাসা ও গভীর নির্ভরতা না জেনেই। এরাই অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করীর জ্বলন্ত উদাহরণ। এদের থেকে মানুষ সাবধান।

কথাটা বললাম এইজন্যে যে, মহাকাশ্চারী সুনিতা উইলিয়ামসের মাথার ওপর ছিলেন বিশ্বব্রহ্মান্ডের সর্ব্বশক্তিমান মালিক। কথায় আছে, রাখে হরি মারে কে? এই কথার অর্থ হরিকে অর্থাৎ সমগ্র সৃষ্টির মালিক ঈশ্বরকে যে ধ'রে রাখে, মাথায় ক'রে রাখে, বুকে ক'রে ধ'রে রাখে, তাঁকে মারে কার সাধ্য? সুনীতা উইলিয়ামস নভোচারী হিসেবে মহাকাশে যাত্রা করলেও এই মহাকাশের সৃষ্টিকর্তা মালিক জীবন্ত ঈশ্বর শ্রীকৃষ্ণ, দেবাদিদেব মহাদেব, পরমেশ্বর স্বয়ম্ভূ শিব এবং ওঁকার প্রতীক, আর বিঘ্নহর্তা ও সিদ্ধিদাতা গণেশ ছিল তাঁর সাথে সবসময়, ছিল তাঁর মাথায়।
আর, এইসব অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করীর দল সাক্ষাৎ শয়তান স্বরূপ। তারা ঈশ্বর থেকে, মালিক থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে যেতে চায় মানুষকে তাদের বালখিল্য বিষাক্ত জ্ঞান দিয়ে।

মাথার ওপর মালিক থাকলে কি হয়? শ্রীশ্রীআচার্যদেব শ্রীশ্রীবাবাইদাদার বলা সেই কাহিনী বলে আমি এই লেখা শেষ করবো।
এক জঙ্গলের ধারে গ্রামের একটা গরু ঘাস খেতে গেছিল। ঘাস খেতে খেতে সে তন্ময় হ'য়ে গিয়েছিল। কখন সন্ধ্যা নেমে এসেছিল সে জানে না। সাথীরা তার চলে গেছিল। তাঁর খেয়াল নেই। বাঘ বেরোলো শিকারে। বাঘ গরুকে দেখতে পেয়ে করলো তাড়া। বাঘের তাড়া খেয়ে গরুটি পড়লো দৌড়ে গিয়ে কাদার পাঁকে। বাঘও লাফ দিয়ে পড়লো ঐ কাদায়। এই যে আটকে পড়লো কাদায়, এই অবস্থাতেই বাঘ চেষ্টা করে গরুকে খাওয়ার জন্য আর গরু চেষ্টা করে পালাবার জন্য। এই উভয় জানোয়ারের চেষ্টা ব্যর্থ হ'লো। তখন বাঘ বললো, যখন এই কাদাটা শুখাবে তখন উঠে আমি তোকে খাবো। তখন গরুটি হাসতে শুরু করেছে। বলছে, তুই আমাকে কি খাবি রে? আমার কান খাঁড়া আছে। আমি কাঁসরের আওয়াজ পাচ্ছি, ঘন্টার আওয়াজ পাচ্ছি, আমি লোকজনের আওয়াজ পাচ্ছি। আমার লোকজন আসছে আমাকে বাঁচাবার জন্য, আমার লোকজন আসছে। আমার জীবনে একটা মালিক আছে। তিনি উদ্ধার ক'রে নিয়ে যাবেন। কিন্তু তোর তো মালিক নেই। আমার মালিকের সঙ্গী সাথীরা সবাই লাঠি, বল্লম সব নিয়ে আসছে, তোর কি হবে? আমাকে তো উদ্ধার ক'রে নিয়ে যাবে তোর কি অবস্থা হবে?
এই যে ব্যাপারটা, এই যে অবস্থাটা এর জন্যেই আমার একজন মালিক প্রয়োজন। জীবনে একজন মালিক দরকার, যিনি আমাকে রক্ষা করবেন, যিনি আমাকে বাঁচাবেন। সুনীতা উইলিয়ামসের মাথার ওপর সৃষ্টিকর্তা মালিক ছিলেন তাই শয়তান তাঁকে তাঁর সাথীদেরকে স্পর্শ করতে পারেনি ঐ শয়তান বাঘের মত ঐ মহাকাশের বুকে। সর্বশক্তিমান ঈশ্বর মালিক তাঁর সন্তানদের পাঠিয়ে ফিরিয়ে নিয়ে এসেছিল নির্বিঘ্নে সুনীতা উইলিয়ামসদের তাঁর কাছে পৃথিবীর বুকে।
তাই আমাদের প্রত্যেকের জীবনে একজন মালিক দরকার। সেই মালিকই হলেন জীবন্ত ঈশ্বর মানুষের রূপ ধ'রে মানুষ মায়ের গর্ভে মানুষের পৃথিবীতে মাটির বুকে নেমে আসেন, বারবার নেমে আসেন। নেমে এসেছিলেন শ্রীরামচন্দ্র হ'য়ে, শ্রীকৃষ্ণ হ'য়ে, বুদ্ধ, যীশু, হজরত মহম্মদ, চৈতন্য মহাপ্রভু, ঠাকুর রামকৃষ্ণ হ'য়ে। এবং সর্বশেষ তিনি নেমে এসেছিলেন শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র হ'য়ে। সেই এক ও অদ্বিতীয় একজনই সেই যিনি ব্রহ্মা, তিনিই বিষ্ণু, আর তিনিই মহেশ্বর। সেই একজনই ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বর মানুষের রূপ ধ'রে মানুষের মাঝে নেমে এসেছিলেন আট আটবার লীলা করতে, আমাদের বাঁচাতে। আমরা সেই আমাদের মালিককে ভুলে গিয়ে আমাদের জ্ঞানের অহঙ্কারে আমাদের নিজেদের শেষ করেছি, শেষ করছি, গোটা মানবজাতিকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছি অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী হ'য়ে আমরা বিষাক্ত মানুষেরা।
( লেখা ২৪শে মার্চ'২০২৫)

No comments:

Post a Comment