এ এক সাংঘাতিক ব্যাধি, যা বৃত্তি চুরির মত ঘৃণ্য মেধা চুরি!!
একটা সময় আসে যখন নিজেকে মনে হয় ভীষণ অসহায়!
সেই সময় প্রভু তুমি থেকো পাশে, থেকো সহায়।কেন যে মাঝে মাঝে
অবিশ্বাস, সন্দেহ আসে!মাথার ওপরে তুমি আছো প্রভু জানি আমি;
এ বিশ্বাস আমার আছে। তবুও.........।
তুমি আছো আর আমি আছি;
দুজনার মাঝে আর কেউ নেই, কিছু নেই।
তোমার চরণ ছুঁয়ে যেন আমি
তোমার চলন পূজার পূজারী হই!!
আকাশের ভগবান বা অমূর্ত ভগবান বা দেবদেবীর মূর্তি
আমার লাগে ভালো।কারণ বেসামাল বৃত্তি-প্রবৃত্তি বা চরিত্রে
ফেলতে হয় না আলো!
জীবন্ত ঈশ্বর বা মূর্ত ভগবান
পূজন করে যেই জন
সেইজন পূজিছে ঈশ্বর।
মূর্তি পূজা আর আকাশের ভগবানের পূজায় করো বৃথা কালক্ষেপ!
শেষের সেদিনে থেকে যাবে শুধু অন্তরে ব্যর্থতার আক্ষেপ!!সংক্ষিপ্ত জীবন মাঝে বৃথা মূর্তি পজায়
কেন করো সময় অপচয়?
যদি করতেই হয় করো জীবন্ত ঈশ্বরে;
নয়তো রিপুর টানে হ'য়ে মত্ত
নাস্তিকের মত চুটিয়ে করো
জীবন এনজয়।
দিন শেষে মন বলে,ফিরে চলো মন সেই নিকেতন!
যেথায় আছে বাঁধা শৈশব আর কৈশোরের হৃদস্পন্দন!!
( লেখা ১৬ই মার্চ'২০১৮)
ঠাকুর অপমানিত হন,
ঠাকুরকে নিয়ে লোকে হাসাহাসি করে
ভক্তির হাতিয়ার তোমার ঐ 'হাতাহাতি'!!
এমন কাজ করছো
আবার বুক বাজিয়ে আমি গুরুভাই একথা বলছো!!
ঠাকুর তোমার হাতের পুতুল
তাই ইচ্ছেমতো করছো মাতামাতি;
আরভক্তির হাতিয়ার তোমার ঐ 'হাতাহাতি'!!
( লেখা ১৬ই মার্চ'২০১৯)
No comments:
Post a Comment