ভোটে জিতে আসার
পর সরকার গঠনের
দু'মাস শেষে
একটা চমক দিলেন
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
চমকই বটে। কিন্তু বিরোধী নিন্দুকের কাছে, ঈর্ষাকারীদের কাছে তা সস্তা চমক।
চমকটা কি?
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী mygov.nic.in website-এর মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে দেশের সম্যক বিকাশের জন্য বিভিন্ন বিষয়ে suggestion-এর আহবান জানিয়েছেন। তাঁর এই নজিরবিহীন অভূতপূর্ব উদ্যোগকে নতমস্তকে সেলাম জানাই। মাত্র দুমাস সরকার পরিচালনার মধ্যেই এই অভিনব উদ্যোগ প্রমাণ ক'রে তাঁর সরকার পরিচালনায় সদিচ্ছার কথা। কি করলে দেশের সর্ব্বাঙ্গীণ ভালো হবে, দেশের উন্নতি হবে সেই বিষয়ে তিনি দেশের আম জনতার কাছে সুপরামর্শ চেয়েছেন। তাঁর আহবানে যথারীতি সাড়া পড়তে শুরু করেছে দ্রুতবেগে। তাঁর 'সুরাজ্য' গঠনের এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যার suggestion approve হবে তাকে ৫০০০০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়ার কথাও তিনি ঘোষনা করেছেন।
এখন দেখার এই প্রোগ্রাম কতটা সফল হয়। তাঁর জন্য সময়ের অপেক্ষা করতে হবে। সময় তার সঠিক জবাব দেবে।
কিন্তু, 'সময় সবসে বড়া বলবান' এই কথাটা সম্ভবত ভুলে যান নিন্দুকেরা, ছিদ্রান্বেষীরা। কিম্বা তাদের ঈর্ষা এতটাই প্রবল যে তাদের গায়ের চামড়া হ'য়ে যায় গন্ডারের চামড়ার মত শক্ত ও অভেদ্য।
একটা মানুষ সফল হ'তে নাই পারেন। তার সফল হ'তে না পারার পিছনে নানা পারিপার্শ্বিক, আভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক কারণ থাকে।
কিন্তু তার উদ্যোগকে ছোট ক'রে দেখা, খাটো ক'রে দেখা, তার উদ্যোগের যুক্তিহীন সমালোচনা, নিন্দা, কটুক্তি তার উদ্যোগকে সাময়িক সফল হওয়ার পথে বাধা দান ক'রে ঠিকই কিন্তু শেষ রক্ষা হয়না এবং উদ্যোগপতির তাতে সম্মানহানী ঘটে না। কিন্তু যেটা হয় সেটা ঐ প্রবাদের মত হয়,
"হাতী চলে বাজারমে, কুত্তা ভোঁকে হাজার।
সাধুয়ো কো দুর্ভাবন নেহী, যব ঘিরে সংসার"।
প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগ প্রচার হতেই কংগ্রেস নেতা কমলনাথ নরেন্দ মোদীর প্রতি তীব্র কটাক্ষ ছুঁড়ে দিতে বিন্দুমাত্র দেরী করলেন না। তিনি প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগকে হেয় ক'রে তাকে সস্তা চমক ও নাটকবাজী আখ্যা দিলেন। এই ঈর্ষা আজ একটা ব্যাধি হ'য়ে সমাজ জীবনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছেয়ে গেছে।
এই ঈর্ষা প্রসঙ্গে মনে পড়ে গেল The greatest phenomenon of the world Sri Sri Thakur Anukulchandre-এর কথা।
বিহারের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী পন্ডিত বিনোদানন্দতঝা-কে ঠাকুরের মন্ত্রশিষ্য আমেরিকান ভক্ত হাউজারম্যানদা বললেনঃ
"আপনি বিহারের Chief Minister থাকলে সুবিধা হ'ত সবার। সকলেরই ভালো হ'ত। সবাই চায় আপনাকে।
বিনোদাবাবু বললেনঃ না, তা না। ঈর্ষা করে মানুষ।
এই কথার উত্তরে শ্রী শ্রী ঠাকুর বললেনঃ ঈর্ষা করাটা একটা ব্যাধি। ঐ সব ব্যাধি। ঐসব গুলির দিকে দেখতে নেই।
বিনোদাবাবুঃ বেরিয়ে এসেছি(মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে)। দরকার হ'লে যাব।
ঠাকুরঃ দরকার হয়েই আছে। যাবেনই। রক্তের একটা মহিমা আছে তো! তা যেমন করে আর কিছুতে তেমন করে না। বংশমর্যাদার একটা ঐতিহ্য আছে তো! আপনারা যদি front-এ না যান তবে দেশ গঠন করবে কারা? আপনারা হলেন পুরোধা। আপনাদের সবার দরকার আছেই।
চমকই বটে। কিন্তু বিরোধী নিন্দুকের কাছে, ঈর্ষাকারীদের কাছে তা সস্তা চমক।
চমকটা কি?
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী mygov.nic.in website-এর মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে দেশের সম্যক বিকাশের জন্য বিভিন্ন বিষয়ে suggestion-এর আহবান জানিয়েছেন। তাঁর এই নজিরবিহীন অভূতপূর্ব উদ্যোগকে নতমস্তকে সেলাম জানাই। মাত্র দুমাস সরকার পরিচালনার মধ্যেই এই অভিনব উদ্যোগ প্রমাণ ক'রে তাঁর সরকার পরিচালনায় সদিচ্ছার কথা। কি করলে দেশের সর্ব্বাঙ্গীণ ভালো হবে, দেশের উন্নতি হবে সেই বিষয়ে তিনি দেশের আম জনতার কাছে সুপরামর্শ চেয়েছেন। তাঁর আহবানে যথারীতি সাড়া পড়তে শুরু করেছে দ্রুতবেগে। তাঁর 'সুরাজ্য' গঠনের এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যার suggestion approve হবে তাকে ৫০০০০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়ার কথাও তিনি ঘোষনা করেছেন।
এখন দেখার এই প্রোগ্রাম কতটা সফল হয়। তাঁর জন্য সময়ের অপেক্ষা করতে হবে। সময় তার সঠিক জবাব দেবে।
কিন্তু, 'সময় সবসে বড়া বলবান' এই কথাটা সম্ভবত ভুলে যান নিন্দুকেরা, ছিদ্রান্বেষীরা। কিম্বা তাদের ঈর্ষা এতটাই প্রবল যে তাদের গায়ের চামড়া হ'য়ে যায় গন্ডারের চামড়ার মত শক্ত ও অভেদ্য।
একটা মানুষ সফল হ'তে নাই পারেন। তার সফল হ'তে না পারার পিছনে নানা পারিপার্শ্বিক, আভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক কারণ থাকে।
কিন্তু তার উদ্যোগকে ছোট ক'রে দেখা, খাটো ক'রে দেখা, তার উদ্যোগের যুক্তিহীন সমালোচনা, নিন্দা, কটুক্তি তার উদ্যোগকে সাময়িক সফল হওয়ার পথে বাধা দান ক'রে ঠিকই কিন্তু শেষ রক্ষা হয়না এবং উদ্যোগপতির তাতে সম্মানহানী ঘটে না। কিন্তু যেটা হয় সেটা ঐ প্রবাদের মত হয়,
"হাতী চলে বাজারমে, কুত্তা ভোঁকে হাজার।
সাধুয়ো কো দুর্ভাবন নেহী, যব ঘিরে সংসার"।
প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগ প্রচার হতেই কংগ্রেস নেতা কমলনাথ নরেন্দ মোদীর প্রতি তীব্র কটাক্ষ ছুঁড়ে দিতে বিন্দুমাত্র দেরী করলেন না। তিনি প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগকে হেয় ক'রে তাকে সস্তা চমক ও নাটকবাজী আখ্যা দিলেন। এই ঈর্ষা আজ একটা ব্যাধি হ'য়ে সমাজ জীবনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছেয়ে গেছে।
এই ঈর্ষা প্রসঙ্গে মনে পড়ে গেল The greatest phenomenon of the world Sri Sri Thakur Anukulchandre-এর কথা।
বিহারের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী পন্ডিত বিনোদানন্দতঝা-কে ঠাকুরের মন্ত্রশিষ্য আমেরিকান ভক্ত হাউজারম্যানদা বললেনঃ
"আপনি বিহারের Chief Minister থাকলে সুবিধা হ'ত সবার। সকলেরই ভালো হ'ত। সবাই চায় আপনাকে।
বিনোদাবাবু বললেনঃ না, তা না। ঈর্ষা করে মানুষ।
এই কথার উত্তরে শ্রী শ্রী ঠাকুর বললেনঃ ঈর্ষা করাটা একটা ব্যাধি। ঐ সব ব্যাধি। ঐসব গুলির দিকে দেখতে নেই।
বিনোদাবাবুঃ বেরিয়ে এসেছি(মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে)। দরকার হ'লে যাব।
ঠাকুরঃ দরকার হয়েই আছে। যাবেনই। রক্তের একটা মহিমা আছে তো! তা যেমন করে আর কিছুতে তেমন করে না। বংশমর্যাদার একটা ঐতিহ্য আছে তো! আপনারা যদি front-এ না যান তবে দেশ গঠন করবে কারা? আপনারা হলেন পুরোধা। আপনাদের সবার দরকার আছেই।
No comments:
Post a Comment