আসুন দেখা যাক কথাটা কতটা সত্য।
দেশের দায়িত্বপূর্ণ পদে বসে কোন কথা বলতে হয় আর কোন কথা বলতে নেই সেই বোধ, সেই জ্ঞান যাদের নেই তারা জনপ্রতিনিধি!? কোন কথা বললে একটা সমুদায় সম্প্রদায়ের আবেগকে আঘাত করে, আহত করে সে সম্পর্কে জ্ঞান যাদের নেই তারা দেশের সাংসদ!? এদের ;টাট্টি কা মাফিক বাত'-এর জন্য দাঙ্গা ফাসাদ লাগে সম্প্রদায়ে সম্প্রদায়ে। হাজার হাজার লোকের প্রাণ যায়, লক্ষ লক্ষ লোক গৃহহীন, আশ্রয়হীন হ'য়ে পড়ে। অতীতে এর বহু উদাহরণ আছে। এদের মতো লোক দলের ও দেশের নেতা!? 'একে নষ্ট করে সবে দুঃখ পায়'--এর জ্বলন্ত উদাহরণ নূপুর শর্মার মত মানুষেরা; যারা জীবন্ত ঈশ্বর হজরত মহম্মদকে নিয়ে কটু মন্তব্য করতে দ্বিধা করে না।
এদের মত মানুষের হাতে দেশের মানুষের জীবন ও ভবিষ্যত নিরাপত্তা!?
এরা যে দলের আর যে ধর্মের বা সম্প্রদায়ের হ'ক না কেন এরা নিঃসন্দেহে যমের দালাল। শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের বাণীর এরা জ্বলন্ত উদাহরণ। "ইষ্ট নাই নেতা যেই যমের দালাল কিন্তু সেই।"
এরা আবার জনপ্রতিনিধি!? এদের মতো লোক দলের ও দেশের সাংসদ!? এরা দলের ও দেশের নেতা ও সম্পদ!? এরা দেশের জঞ্জাল ও বোঝা।
আর, আমরা জনগণ আমাদের সাক্ষাৎ মৃত্যুকে নির্বাচিত করি।
হা ঈশ্বর! জনগণের বাণী নাকি ঈশ্বরের বাণী!!!!!!!
(লেখা ৯ই জুন, ২০২২)
No comments:
Post a Comment