ইডিয়টদের শনাক্ত করার ব্যাপারটা অনেকটা আমাদের প্রবাদ "ঠগ বাছতে গাঁ উজাড়" হওয়ার মতো। ইডিয়টদের শনাক্ত করতে গিয়ে সময় নষ্ট করাটা সবচেয়ে বড় ইডিয়টের কাজ। কারণ সময় সবচেয়ে মূল্যবান ও সবসে বড়া বলবান। জীবনের মূল্যবান ও স্বল্প সময়কে নিখুঁত ও ঠিক কাজে ব্যয় করতে পারাটাই জন্ম লাভের সার্থকতা।
একজন ধর্মগুরু ঠগ বাছবার জন্য বলেছিলেন তাঁর অনুগামীদের। আমার পরিচিত সেই সমস্ত অনুগামীরা নিজেরাই ছিল সমাজের এক একজন বড় ঠগ ও সমাজবিরোধী। সেই বিষয়ে আমার একটা লেখা ছিল। সেই বিষয়ে আমার একটা আর্টিকেলে আমি লিখেছিলাম, একজন শাসক গ্রামে গেছেন গ্রামের মানুষদের মধ্যে ঠগ বাছতে। সে চেয়েছিল ঠগ বেছে বেছে সমাজকে বদলে ফেলতে। সমাজকো বদল ডালো তত্ত্বে সকলকে সে ভেবেছিল উজ্জীবিত ক'রে তুলবে ও এক নোতুন সমাজ ব্যবস্থার জন্ম দেবে। সে গিয়ে গ্রামের সমস্ত মানুষদের এক জায়গায় জড়ো হওয়ার আদেশ দিলে সবাই একজায়গায় জড় হ'লো। তখন সেই শাসক এক এক ক'রে নিরখ পরখ ক'রে বিচার করতে লাগলো কে ঠগ আর কে ঠগ নয়। যারা ঠগ তাদের এক সাইডে আর যারা ঠগ নয় তাদের আর একদিকে দাঁড়াবার নির্দেশ দিল। তখন ঠগেরা শাসকের নির্দেশ মতো চিহ্নিত হওয়ার পর নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে দাঁড়ালো। এইভাবে ঠগ বাছতে বাছতে যখন ঠগ বাছা কাজ শেষ হ'লো তখন দেখা গেল গ্রামের সমস্ত মানুষ ঠগেদের জন্য দাঁড়াবার নির্দিষ্ট জায়গায় জড়ো হয়েছে আর অন্যদিকে রয়েছে সেই শাসক যে ঠগ বাছতে অর্ডার দিয়েছিলো ও ঠগ বাছার কাজে নিযুক্ত ছিল। এর থেকে বোঝা গেল গ্রামের সবাই ঠগবাজ হ'লেও ঠগ বাছার নির্দেশ দানকারী ও ঠগ বাছার কাজে নিযুক্ত ব্যাক্তি সেই শাসক নিজেই ছিল ঠগেদের পান্ডা। এটা আমার জীবনের উপলব্ধি ও অভিজ্ঞতা।
একজন ধর্মগুরু ঠগ বাছবার জন্য বলেছিলেন তাঁর অনুগামীদের। আমার পরিচিত সেই সমস্ত অনুগামীরা নিজেরাই ছিল সমাজের এক একজন বড় ঠগ ও সমাজবিরোধী। সেই বিষয়ে আমার একটা লেখা ছিল। সেই বিষয়ে আমার একটা আর্টিকেলে আমি লিখেছিলাম, একজন শাসক গ্রামে গেছেন গ্রামের মানুষদের মধ্যে ঠগ বাছতে। সে চেয়েছিল ঠগ বেছে বেছে সমাজকে বদলে ফেলতে। সমাজকো বদল ডালো তত্ত্বে সকলকে সে ভেবেছিল উজ্জীবিত ক'রে তুলবে ও এক নোতুন সমাজ ব্যবস্থার জন্ম দেবে। সে গিয়ে গ্রামের সমস্ত মানুষদের এক জায়গায় জড়ো হওয়ার আদেশ দিলে সবাই একজায়গায় জড় হ'লো। তখন সেই শাসক এক এক ক'রে নিরখ পরখ ক'রে বিচার করতে লাগলো কে ঠগ আর কে ঠগ নয়। যারা ঠগ তাদের এক সাইডে আর যারা ঠগ নয় তাদের আর একদিকে দাঁড়াবার নির্দেশ দিল। তখন ঠগেরা শাসকের নির্দেশ মতো চিহ্নিত হওয়ার পর নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে দাঁড়ালো। এইভাবে ঠগ বাছতে বাছতে যখন ঠগ বাছা কাজ শেষ হ'লো তখন দেখা গেল গ্রামের সমস্ত মানুষ ঠগেদের জন্য দাঁড়াবার নির্দিষ্ট জায়গায় জড়ো হয়েছে আর অন্যদিকে রয়েছে সেই শাসক যে ঠগ বাছতে অর্ডার দিয়েছিলো ও ঠগ বাছার কাজে নিযুক্ত ছিল। এর থেকে বোঝা গেল গ্রামের সবাই ঠগবাজ হ'লেও ঠগ বাছার নির্দেশ দানকারী ও ঠগ বাছার কাজে নিযুক্ত ব্যাক্তি সেই শাসক নিজেই ছিল ঠগেদের পান্ডা। এটা আমার জীবনের উপলব্ধি ও অভিজ্ঞতা।
( লেখা ৯ই অক্টোবর' ২০২৩)
No comments:
Post a Comment