উর্বর মস্তিষ্ক অহংকারের ডানা মেলে
উড়ে যায় পলকহীন প্রজ্ঞার আরো গভীরে!
আস্পর্ধা চকিতে মাথা তুলে দাঁড়ায়
যেন তুষার শুভ্র সুউচ্চ পাহাড়!
ভেসে ওঠে বিস্ফারিত দু’চোখের তারায় তারায়!!
শরীরী ভাষায় খেলে যায় তড়িৎ তীব্রতা,
উর্বরা ঢেউ তোলে প্রতি অঙ্গে নটরাজ ঢঙে!
আলোর চোখ ঝলসানো ঝলখানি ঝরে পড়ে
শব্দ হয়ে অনর্গল স্থুল অধর মাঝে ক্লান্তিহীন!!
বক্ষ মাঝে দারুণ ক্ষিপ্রতায় টোকা মারে
বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ, জানান দেয় অহংকারী ‘আমি’-কে
উদ্ধত থামস-আপ ভঙ্গিমায়! পদযুগল
জ্যাকসন হ’য়ে যেন চাঁদের বুকে দেয় পাড়ি!
আর গেঁথে দিতে চায় দৃপ্তভঙ্গিতে তার চিহ্ন
পূর্ণতার শিয়রে! রেখে যেতে চায় সীমাহীন
ঔদ্ধত্বের ছাপ পরম কারুণিকের হৃদ মাঝারে
বারংবার জ্ঞানের উন্মত্ততায়, হায় তুমি প্রজ্ঞাবান!
হে শাস্ত্রজ্ঞ পন্ডিত! হে আধা জ্ঞানী, বিদ্বান!
যেও না ভুলে একথা নও তুমি অনার্য
ধমনীতে তোমার চলেছে বয়ে রক্ত আর্য!!
উড়ে যায় পলকহীন প্রজ্ঞার আরো গভীরে!
আস্পর্ধা চকিতে মাথা তুলে দাঁড়ায়
যেন তুষার শুভ্র সুউচ্চ পাহাড়!
ভেসে ওঠে বিস্ফারিত দু’চোখের তারায় তারায়!!
শরীরী ভাষায় খেলে যায় তড়িৎ তীব্রতা,
উর্বরা ঢেউ তোলে প্রতি অঙ্গে নটরাজ ঢঙে!
আলোর চোখ ঝলসানো ঝলখানি ঝরে পড়ে
শব্দ হয়ে অনর্গল স্থুল অধর মাঝে ক্লান্তিহীন!!
বক্ষ মাঝে দারুণ ক্ষিপ্রতায় টোকা মারে
বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ, জানান দেয় অহংকারী ‘আমি’-কে
উদ্ধত থামস-আপ ভঙ্গিমায়! পদযুগল
জ্যাকসন হ’য়ে যেন চাঁদের বুকে দেয় পাড়ি!
আর গেঁথে দিতে চায় দৃপ্তভঙ্গিতে তার চিহ্ন
পূর্ণতার শিয়রে! রেখে যেতে চায় সীমাহীন
ঔদ্ধত্বের ছাপ পরম কারুণিকের হৃদ মাঝারে
বারংবার জ্ঞানের উন্মত্ততায়, হায় তুমি প্রজ্ঞাবান!
হে শাস্ত্রজ্ঞ পন্ডিত! হে আধা জ্ঞানী, বিদ্বান!
যেও না ভুলে একথা নও তুমি অনার্য
ধমনীতে তোমার চলেছে বয়ে রক্ত আর্য!!
No comments:
Post a Comment