( লেখা ২৫শে জুন' ২০১২)
সবারই কমবেশি সীমাবদ্ধতা আছে।
কিন্তু সীমাবদ্ধতা যেন তার সীমা না হারায়।সত্যের পাশে দাঁড়াতে এত দ্বিধাদ্বন্দ্ব কেন!?
বিবেকের মুখোমুখি একাকী দাঁড়াও আর দেখো
লজ্জায় মুখ হ'য়ে যাবে নত তোমার।
মানো আর না মানো জেনো সময় দেবে উত্তর যা দেবার।( লেখা ২৫শে জুন'২-১৮)
পেটে নেই দানাপানি খলখলাও বেশী!
দুনিয়ার 'দ' দেখোনি শালা এখনো পর্যন্ত অথচ উ, ই, ন, য়,আ, র আছে বাকি!!
(লেখা ২৫শে জুন'২০২৫)
ফেসবুক, ইউ টিউব জুড়ে আমরা সবাই এখন
শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বিশেষজ্ঞ পন্ডিত! চরিত্রে লেন্ডিত!!
"মুখেতে আছে, ব্যবহারে নাই
সেই শিক্ষার মুখে ছাই"শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের এই বাণীর জ্বলন্ত রূপ
আমরা তথাকথিত সৎসঙ্গীরা!!
প্রভু তুমি এসেছিল বারেবারে
তোমার রঙে তোমার সৃষ্টিকে রাঙাতে!
ভন্ড ভক্তকুল ও আস্তিক আমরাবাধার পাহাড় হ'য়ে দাঁড়িয়েছি
বারেবারে তোমার কাজেতে!!
( লেখা ২৫শে জুন'২০২০)
দয়াল!
যারা ভালো থাকতে চায় তাদের তুমি ভালো রেখো আরযারা চায় না তাদের তুমি ক্ষমা ক'রে দিও;
কারণ তারা জানে না তাদের শেষের সেদিন ভয়ংকর!!
( লেখা ২৫শে জুন'২০২২)
নিজের চরিত্র, নিজের জীবন সাজানোর চেয়ে
ঘরে ঘরে সৎসঙ্গীরা ঠাকুরের আসন সাজানোতে মনোযোগী।
ঠাকুর আমাদের দেখতে খুব সুন্দর, তাঁকে সাজাতে হবে না। সোনা দিয়ে, ফুল দিয়ে তাঁকে সাজাতে যেও না। নিজেকে ও নিজের চরিত্রকে সাজাও।
শিশু প্রাজাপত্য ব্রত পালন ক'রে কি হবে?
চরিত্র শুদ্ধ হবে তো?শিশু প্রাজাপত্য-ব্রত বা মহাসান্তপন-ব্রত পালন করো আর যাই-ই করো, কোনও লাভ নেই, যদি না শ্রীশ্রীঠাকুরের সঙ্গে কপটতা বন্ধ করো।
( লেখা ২৫শে জুন'২০২৪)
No comments:
Post a Comment