মেক আপ আর্টিষ্ট হিসাবে বলিউডে মহিলাদের কাজ করতে না দেওয়ার বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে সুপ্রিম কোর্টে এক মামলা করেন চারু খুরানা নামে একজন মহিলা মেকআপ আর্টিস্টসহ ৯ জন নারী। বলিউডে পুরুষ শাসিত শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে মহিলাদের যোগ্য প্রতিবাদ সুপ্রিম কোর্টে আইনি স্বীকৃতি পাওয়ায় এটা আবার প্রমাণ হ'ল যে যথার্থ আন্দোলনের পাশে শিক্ষিত সমাজ ছিল, আছে, থাকবে। কতিপয় অশিক্ষিত ও লেখাপড়াজানাওয়ালা পুরুষ সে যত বড়ই শক্তিশালী হ'ক না কেন যদি মনে করে তাদের সাময়িক বিড়ালের পশ্চাদে ফুঁ দিয়ে বাঘ বানানোর মত মিথ্যে ফাঁপা ইমেজ দিয়ে আর উপরে দারোগা ভিতরে রোগা শক্তির প্রদর্শন ক'রে চিরকাল আখের গুছিয়ে যাবে, নারীকে দাবিয়ে রেখে পুরুষত্ব জাহির ক'রে নিজের ভুসো শ্রেষ্টত্ব প্রমাণ করবে তাহ'লে তাদের মনে রাখতে হবে 'সময় সবসে বড়া বলবান'! আর নারীদের মনে রাখতে হবে তাদের যথার্থ সঠিক নিখুঁত নির্ভুল সচেতন যৌক্তিক দাবী দাওয়ার আন্দোলন কখনো বিপথে চালিত হয় না, কখনো ব্যর্থ হয় না। সময় ও সমাজ তাকে সাদরে গ্রহণ করে, তাকে সসম্মানে মর্যাদা দান করে, তাকে উঁচু যোগ্য আসনে স্থান দেয়। শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র। তাই উদ্ধত, অশিক্ষিত, অহংকারী পুরুষ আজ নয় কাল সময়ের চাবুকের কষাঘাতে নতি স্বীকার করে, নত মস্তকে মেনে নেয় নারী আন্দোলনের নিখাদ সারবত্তাকে; যদি নারী আন্দোলন 'উত্তেজিত মস্তিষ্ক আর বৃথা আড়ম্বরযুক্ত চিন্তার উপরে ভর ক'রে রচিত না হয়। এই কথা নারী আন্দোলনকারীদের মনে রাখতে হবে। কারণ The greatest phenomenon of the world Sri Sri Thakur AnukulChandra-এর কথায় 'উত্তেজিত মস্তিষ্ক আর বৃথা আড়ম্বরযুক্ত চিন্তা--------দুইটিই অসিদ্ধির লক্ষণ' আর মানব সভ্যতার অগ্রগতির লক্ষ্যে সমস্ত সামাজিক প্রকৃত আন্দোলনের পাশে শুধু নারী বা শুধু পুরুষ নয় মানবজাতির দুই স্তম্ভ নারীপুরুষ উভয়ের যৌথ প্রয়াস, যৌথ অংশগ্রহণ সমস্ত প্রতিকূলতাকে 'আয়েলা'র গতিতে ধ্বংস ক'রে দেয়। সৃষ্টি করে স্বর্গরুপী নতুন সমাজ! নতুন প্রজন্ম!!!!!!!!!!!!!
Tuesday, January 20, 2015
পুরুষদের একচেটিয়া কাজে নারীর অধিকার স্বীকৃত।
মেক আপ আর্টিষ্ট হিসাবে বলিউডে মহিলাদের কাজ করতে না দেওয়ার বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে সুপ্রিম কোর্টে এক মামলা করেন চারু খুরানা নামে একজন মহিলা মেকআপ আর্টিস্টসহ ৯ জন নারী। বলিউডে পুরুষ শাসিত শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে মহিলাদের যোগ্য প্রতিবাদ সুপ্রিম কোর্টে আইনি স্বীকৃতি পাওয়ায় এটা আবার প্রমাণ হ'ল যে যথার্থ আন্দোলনের পাশে শিক্ষিত সমাজ ছিল, আছে, থাকবে। কতিপয় অশিক্ষিত ও লেখাপড়াজানাওয়ালা পুরুষ সে যত বড়ই শক্তিশালী হ'ক না কেন যদি মনে করে তাদের সাময়িক বিড়ালের পশ্চাদে ফুঁ দিয়ে বাঘ বানানোর মত মিথ্যে ফাঁপা ইমেজ দিয়ে আর উপরে দারোগা ভিতরে রোগা শক্তির প্রদর্শন ক'রে চিরকাল আখের গুছিয়ে যাবে, নারীকে দাবিয়ে রেখে পুরুষত্ব জাহির ক'রে নিজের ভুসো শ্রেষ্টত্ব প্রমাণ করবে তাহ'লে তাদের মনে রাখতে হবে 'সময় সবসে বড়া বলবান'! আর নারীদের মনে রাখতে হবে তাদের যথার্থ সঠিক নিখুঁত নির্ভুল সচেতন যৌক্তিক দাবী দাওয়ার আন্দোলন কখনো বিপথে চালিত হয় না, কখনো ব্যর্থ হয় না। সময় ও সমাজ তাকে সাদরে গ্রহণ করে, তাকে সসম্মানে মর্যাদা দান করে, তাকে উঁচু যোগ্য আসনে স্থান দেয়। শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র। তাই উদ্ধত, অশিক্ষিত, অহংকারী পুরুষ আজ নয় কাল সময়ের চাবুকের কষাঘাতে নতি স্বীকার করে, নত মস্তকে মেনে নেয় নারী আন্দোলনের নিখাদ সারবত্তাকে; যদি নারী আন্দোলন 'উত্তেজিত মস্তিষ্ক আর বৃথা আড়ম্বরযুক্ত চিন্তার উপরে ভর ক'রে রচিত না হয়। এই কথা নারী আন্দোলনকারীদের মনে রাখতে হবে। কারণ The greatest phenomenon of the world Sri Sri Thakur AnukulChandra-এর কথায় 'উত্তেজিত মস্তিষ্ক আর বৃথা আড়ম্বরযুক্ত চিন্তা--------দুইটিই অসিদ্ধির লক্ষণ' আর মানব সভ্যতার অগ্রগতির লক্ষ্যে সমস্ত সামাজিক প্রকৃত আন্দোলনের পাশে শুধু নারী বা শুধু পুরুষ নয় মানবজাতির দুই স্তম্ভ নারীপুরুষ উভয়ের যৌথ প্রয়াস, যৌথ অংশগ্রহণ সমস্ত প্রতিকূলতাকে 'আয়েলা'র গতিতে ধ্বংস ক'রে দেয়। সৃষ্টি করে স্বর্গরুপী নতুন সমাজ! নতুন প্রজন্ম!!!!!!!!!!!!!
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment