The greatest phenomenon of the world! WHO!!!!!
ঈশ্বর যতবার মানুষের রূপ নিয়ে এসেছে ততবারই মানুষ নিজের দুঃখ দুর্দশা, রোগ শোক, জ্বালা যন্ত্রণা ইত্যাদি হাজারো সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার জন্যে তাঁর কাছে এসেছে, এসেছে নিজের ধান্ধা পূরণের জন্য ও আয়ের উপকরণ বানিয়ে তাঁকে পুজো করতে! তাই পঞ্চ ভুতের ফাঁদে পড়ে যেমন ব্রহ্মা কাঁদে ঠিক তেমনি সরল বোকা এবং ভন্ড ধান্দাবাজ ভক্তকুল মাঝে জীবন্ত ঈশ্বর কাঁদে! কেউই জীবন্ত ঈশ্বর কেন এসেছে! তিনি কে! তা জানতে কেউ তাঁর কাছে আসে না!!! আর তাই হিন্দু ধর্ম, মুসলমান ধর্ম, খ্রিস্টান ধর্ম ইত্যাদি সমস্ত ধর্ম (যদিও এগুলি সব শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের মতে মত)-কে যারা নিজেদের পৈতৃক সম্পত্তি ব'লে মনে ক'রে হুলিয়া জারী করে ধর্মভীরু মানুষের ওপর; গালিগালাজ, খিস্তিখেউর, অশ্লীল কুশ্লীল অশ্রাব্য কুশ্রাব্য ভাষায় আক্রমণ ক'রে ধর্মভীরু মানুষকে বিভ্রান্ত করে তখন জীবন্ত ঈশ্বরের পক্ষে তাঁর স্বর্গরাজ্য সৃষ্টির পথে বাধা হ'য়ে দাঁড়ায় এইসমস্ত মানুষ! আর তার ফলভোগ করতে হয় সাধারণ মানুষকে তখন জীবন্ত সৃষ্টিকর্তার কিছু করার থাকে না! ধ্বংস অনিবার্য হ'য়ে ওঠে! তাই বাঁচতে হ'লে সাধারণ সরল সাধাসিধে বোকা কুসংস্কারাচ্ছন্ন ধর্মভীরু মানুষকেই ঘুম ভেঙে জেগে উঠতে হবে, চোখ খুলতে হবে, জ্ঞানের রাজ্যে প্রবেশ করতে হবে। জীবন্ত ঈশ্বরকে গ্রহণ ক'রে তাঁর চরণ পূজার পথ ছেড়ে চলন পূজার পথে শুরু করতে হবে ধর্মপথে যাত্রা! তবেই ধর্মব্যবসায়ীদের, জীবন্ত ঈশ্বরের বিরোধিতাকারীদের, মানুষকে ভুল বুঝিয়ে ভুল পথে নিয়ে যাবার চক্রান্তকারীদের চক্রান্তের প্রাসাদ, সাম্রাজ্য তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়বে! তাই কথায় বলে, জ্ঞান! জ্ঞান!! জ্ঞান!!! Knowledge rules the world! শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সেই জ্ঞানের অধীশ্বর! The greatest phenomenon of the world! বিশ্বের বিস্ময় সর্বশ্রেষ্ঠ বিস্ময়!!!!! আসুন স্বর্গরাজ্য সৃষ্টির পথে তাঁকে জানি, চিনি, বুঝি, গ্রহণ করি এবং তাঁর নির্দেশিত পথে চ'লে নিজেকে, দশকে, দেশকে সর্বোপরি বিশ্বকে বাঁচায় আগামী ভয়ঙ্কর ভয়াবহ করুণ দুঃখজনক পরিণতির হাত থেকে!!!! জয়গুরু।
ঈশ্বর যতবার মানুষের রূপ নিয়ে এসেছে ততবারই মানুষ নিজের দুঃখ দুর্দশা, রোগ শোক, জ্বালা যন্ত্রণা ইত্যাদি হাজারো সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার জন্যে তাঁর কাছে এসেছে, এসেছে নিজের ধান্ধা পূরণের জন্য ও আয়ের উপকরণ বানিয়ে তাঁকে পুজো করতে! তাই পঞ্চ ভুতের ফাঁদে পড়ে যেমন ব্রহ্মা কাঁদে ঠিক তেমনি সরল বোকা এবং ভন্ড ধান্দাবাজ ভক্তকুল মাঝে জীবন্ত ঈশ্বর কাঁদে! কেউই জীবন্ত ঈশ্বর কেন এসেছে! তিনি কে! তা জানতে কেউ তাঁর কাছে আসে না!!! আর তাই হিন্দু ধর্ম, মুসলমান ধর্ম, খ্রিস্টান ধর্ম ইত্যাদি সমস্ত ধর্ম (যদিও এগুলি সব শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের মতে মত)-কে যারা নিজেদের পৈতৃক সম্পত্তি ব'লে মনে ক'রে হুলিয়া জারী করে ধর্মভীরু মানুষের ওপর; গালিগালাজ, খিস্তিখেউর, অশ্লীল কুশ্লীল অশ্রাব্য কুশ্রাব্য ভাষায় আক্রমণ ক'রে ধর্মভীরু মানুষকে বিভ্রান্ত করে তখন জীবন্ত ঈশ্বরের পক্ষে তাঁর স্বর্গরাজ্য সৃষ্টির পথে বাধা হ'য়ে দাঁড়ায় এইসমস্ত মানুষ! আর তার ফলভোগ করতে হয় সাধারণ মানুষকে তখন জীবন্ত সৃষ্টিকর্তার কিছু করার থাকে না! ধ্বংস অনিবার্য হ'য়ে ওঠে! তাই বাঁচতে হ'লে সাধারণ সরল সাধাসিধে বোকা কুসংস্কারাচ্ছন্ন ধর্মভীরু মানুষকেই ঘুম ভেঙে জেগে উঠতে হবে, চোখ খুলতে হবে, জ্ঞানের রাজ্যে প্রবেশ করতে হবে। জীবন্ত ঈশ্বরকে গ্রহণ ক'রে তাঁর চরণ পূজার পথ ছেড়ে চলন পূজার পথে শুরু করতে হবে ধর্মপথে যাত্রা! তবেই ধর্মব্যবসায়ীদের, জীবন্ত ঈশ্বরের বিরোধিতাকারীদের, মানুষকে ভুল বুঝিয়ে ভুল পথে নিয়ে যাবার চক্রান্তকারীদের চক্রান্তের প্রাসাদ, সাম্রাজ্য তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়বে! তাই কথায় বলে, জ্ঞান! জ্ঞান!! জ্ঞান!!! Knowledge rules the world! শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সেই জ্ঞানের অধীশ্বর! The greatest phenomenon of the world! বিশ্বের বিস্ময় সর্বশ্রেষ্ঠ বিস্ময়!!!!! আসুন স্বর্গরাজ্য সৃষ্টির পথে তাঁকে জানি, চিনি, বুঝি, গ্রহণ করি এবং তাঁর নির্দেশিত পথে চ'লে নিজেকে, দশকে, দেশকে সর্বোপরি বিশ্বকে বাঁচায় আগামী ভয়ঙ্কর ভয়াবহ করুণ দুঃখজনক পরিণতির হাত থেকে!!!! জয়গুরু।
No comments:
Post a Comment