Powered By Blogger

Tuesday, December 16, 2025

কবিতাঃ আবার এসেছো ফিরে।

আবার এসেছো ফিরে দারোয়া নদীটির তীরে, এই দেওঘরে
রেত শরীরে সুপ্ত থেকে তোমার নীড়ে, আচার্যদেবের বেশে।
এসেছো বাবাইদাদা হয়ে সরল শান্ত এই সাঁওতালদের দেশে
আনন্দের ঝরণা ধারায় ভেসে আবার আসিবে এ জামের ছায়ায়;
অবিনদাদা হ'য়ে, বাঁচা-বাড়ার মূল মন্ত্র উচ্চারিত হবে অধরায়,
সারাদিন কেটে যাবে লক্ষ কোটি মানুষের ভিড়ে হেসে হেসে
আবার আসিবে তুমি দেওঘরের লাল মাটি, মহুয়া সারি ভালোবেসে
বারবার দারোয়ার বর্ষার জলে ভেজা এ লাল মাটির ডাঙ্গায়;


হয়তো দেখিবো চেয়ে এক তরুণ হাসিতেছে পার্লার আবাসে
হয়তো শুনিবো এক বালক গাহিতেছে জয় রাধে রাধে
হয়তো বাঁচার গান শুনাইতেছে নব্য যীশু নাট মন্দিরের ঘাসে
দারোয়ার পাড়ে দাঁড়িয়ে হয়তো কিশোর এক গঙ্গার উদ্দেশ্যে
শঙ্খ বাজায়; অন্ধকারের বুক চিরে আলো হাতে আসিতেছে ফিরে
দেখিবো এক সৌম্যকান্তি যুবক, তোমারেই পাবো আমি ইহাদের ভীড়ে।
প্রবি।


বিচিত্রাঃ ২২১

"শূন্য এ বুকে পাখিমোর ফিরে আয়! ফিরে আয়!!"
হে আচার্যদেব!
আমার অশ্রুভেজা বুক ভাঙা প্রণাম গ্রহণ ক'রো।

হে আচার্যদেব! তুমি নেই ভাবতে পারছি না!
কেন তুমি ছেড়ে চলে গেলে আমাদের!?
মনপাখি বারবার গেয়ে ওঠেঃ
"শূন্য এ বুকে পাখি মোর ফিরে আয়! ফিরে আয়!!"
হে দয়াল! শক্তি দাও, শক্তি দাও মোরে সহিবারে এ অসহনীয় ব্যথা।
এ ব্যথা বোঝে সে প্রাণে ব্যথা লেগেছে যার।
( লেখা ১৬ই ডিসেম্বর'২০২১)


































বিচিত্রাঃ ২২০

পরমপিতার দরবারে আছে 
আনন্দ-সুখ-শান্তি-উত্থান-স্বাস্থ্য 
ইত্যাদির গ্যারান্টি, নট ওয়ারেন্টি! 
শর্ত দুটো। 
শারীরিক ও মানসিক অখাদ্য-কুখাদ্য বর্জন!

ভাঙতে-ভাঙাতে আনন্দ-মহানন্দ!
কারণ উলঙ্গ বৃত্তি-প্রবৃত্তির সেথা
প্রশ্রয়-মহাশ্রয়!!

আজ বাংলার বুকে যা হচ্ছে বা চলছে তার দায় কে নেবে? 
নেতা-নেত্রী-বুদ্ধিজীবীরা? নাকি আম জনতা?

জলে নামবো না, সাঁতার কাটবো না
কিন্তু পারে দাঁড়িয়ে বলবো
উঁহু হুঁ! হচ্ছে না! হচ্ছে না!
ভুল! ভুল!! সব ভুল!!!

দে মা! লন্ডভন্ড ক'রে লুটেপুটে খায়!
পরে হবে নিয়মমত শান্তির নামে
মিছিল-মিটিং-এ হায়! হায়!!

কেউ শান্তি চাইনি, চাই না!
চাই সুখের নামে অসুখ! গভীর অসুখ!!

বাংলাদেশ কার? বাঙালির?
মুসলমানের? হিন্দুর?
নাকি সব সম্প্রদায়ের?
শরণার্থীর পরিচয় কি? 
বাংলাদেশ কি ফিরিয়ে নেবে শরণার্থীদের?

শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বললেন, 
ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র কথাটা আমার মতে ভুল, 
বরং সম্প্রদায় নিরপেক্ষ রাষ্ট্র কথাটা হ'তে পারে। 
কিন্তু এখন দেখি এ-কথাটা কেউ নিজের ব'লে প্রচার করছেন। সেখানে না আছে ঠাকুরের নাম, না আছে ইনভার্টেড কমা। 
"সত্য সেলুকাস! কি বিচিত্র এই দেশ"!!

বেইমান আর নেমকহারাম কি হওয়া যায়? 
নাকি বেঈমানি আর নেমকহারামি 
রক্ত বাহিত মারণ রোগের জীবাণু!? 
বেইমান-নেমকহারাম কি জন্মভ্রস্ট?
( ১৬ই ডিসেম্বর'২০১৯)

স্বাধীনতার ৭৪বছর পরও কি আমার দেশ 
বিদেশী শক্তির হাতের পুতুল হ'য়ে থাকবে!?
দেশীয় চাটুকারদের দ্বারা পুতুল নাচ নাচাবে!?

দেশ, দেশের জনগণ কবে সাবালক হবে!?
৭৪ বছর পরও দেশ, দেশের জনগণ নাবালক!?

জিম, পিৎজা, ম্যাসাজ পার্লার ইত্যাদিতে 
সজ্জিত কৃষক আন্দোলন!?
কম্যুনিস্টরা কি এমন আন্দোলন দেখেছেন!? 
নয়া ভারত! নয়া আন্দোলন!

আধুনিক কৃষক পিৎজা খায় আবার 
জিমে গিয়ে ক্যালোরি জ্বালায়!! 
চাষ করার জন্য ম্যাসাজ পার্লারে 
ক্লান্ত শরীর ম্যাসাজ করায়!!! ওয়াও!!!

আধুনিক ভারতের আধুনিক আন্দোলন!? 
জিম, পিৎজা, ম্যাসাজ পার্লারে পরিবেষ্টিত মেলায় 
কৃষকদের আন্দোলনের নতুন যুগের সূচনা!?

জিম, পিৎজা, ম্যাসাজ পার্লারে সজ্জিত 
মেলার মাঝে কৃষক আন্দোলন! 
কম্যুনিস্টরা কি বলেন? কৃষকরা কি ধনী? আধুনিক?

জিম, পিৎজা, ম্যাসাজ পার্লারে সজ্জিত 
আন্দোলন কি গরীব, অভুক্ত, আত্মহত্যা করা 
কৃষক আন্দোলনের ইতিহাসে কালো দিন? 
কম্যুনিস্টরা কি বলেন?
( ১৬ই ডিসেম্বর'২০২০)


























































Saturday, December 13, 2025

বিচিত্রাঃ ২১৯

নিজে কিছু করবো না!
সাজানো বাগানে আসবো, ফুল পাড়বো,
পাতা ছিঁড়বো, ডাল ভাঙবো আবার
মালিকেও পেটাবো!! বা: কি মজা!!
( লেখা ১৪ই ডিসেম্বর'২০১৯)

বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা গেছে 
যারাই দয়ালের দয়া পেয়েছে 
তারাই দয়ালের বিরুদ্ধতা করেছে। 
পিছন থেকে রথের দড়ি টেনে ধরেছে। 
কেন্দ্র বিরোধী কাজে যুক্ত হয়েছে।
( লেখা ১৪ই ডিসেম্বর'২০২২)

একজন জাতের বিরুদ্ধে খড়্গহস্ত
সাম্যবাদের গাইছে অলীক গান
ধর্মবাদী আর এক ধার্মিক বেকুব
জাতকে করতে নির্মূল ধরেছে তান।

জাত মানো না, ধর্ম মানো না
কিন্তু ধর্মান্তরিত হও!?
অবাক বন্ধু! অবাক করলে তুমি!!
মানবতার ধর্ম পালন না ক'রে
মানবতার গান তুমি গাও।
( লেখা ১৪ই ডিসেম্বর'২০২৪)




















































বিচিত্রাঃ ২১৮

জীবন জুড়ে কেবল হিংসার বীজ 
করছে রে ভাই কিলবিল!
জ্ঞানের ঢাক পেটাচ্ছে সবাই
আর
ছড়াচ্ছে মৃত্যুর ফসিল!!

আদর্শ নেই জীবনে আর থাকলেও তা' ভন্ডামিতে পূর্ণ!
মারছো জ্ঞানের হাঁকডাক
যেমন ফাঁকা কলস শূন্য!!

যেদিকে তাকাও ঝাঁ চকচক চেহারা আর কথার ফুলঝুরি!
শালা বুকের ভেতর লুকিয়ে আছে মিথ্যে ভুরিভুরি!!

সৎসঙ্গকে বলেছো পাপসঙ্গ
আর
মায়েদের বলেছো মাগী!
সেই সৎসঙ্গেই আজ পড়েছো ঢুকে 
আর ঠাকুরকে মাথায় নিয়ে সেজেছো যোগী!!

বন্ধু! তুমি আমায় বলছো উচ্ছৃঙ্খল?
ছেলে তোমার বলছে আমায়, 
পিতার পরিচয়ে চাহিয়া না বাঁচিতে, 
চাই ছিন্ন হ'ক শিকল!!

যৌবনের পাগলা ঘোড়ায় চেপে 
ছুটছো হারিয়ে দিগ্বিদিক জ্ঞান! দাঁড়াও বন্ধু! 
দাঁড়াও পথিক!
ছুটে চলো তুমি, তাঁর চরণ তলে রেখে ধ্যান।

চতুর্দিকে শুধু আঁধার আর আঁধার 
হাত ধ'রে তোমার হাঁটছি আমি পথ
তোমার সাথে যাবো আমি 
তুমি আমার জীবনস্বামী
আসছে যে ঐ অমর ধামের রথ!


প্রভুর আসনে আছো ব'সে তুমি কে? কে তুমি?
সিংহাসন করো খালি, নেমে এসো ত্বরা করি;
গুরুগিরি ছেড়ে ধরো তাঁর চরণ যুগল
নইলে রসাতলে যাবে তুমি, যাবে আত্মাভূমি।

গুরুগিরি ক'রে বন্ধু ভরছে কি তোমার পেট,
বাড়ছে কি তোমার জীবনের মান? 
শিষ্যকুলকে বানিয়ে বোকা 
করছো নিজের জীবনকেই খানখান!!

বুক ফাটিয়ে দু'হাত জুড়ে সুর চড়িয়ে
বলছো হেঁকে 'জয়গুরু'!
তাই না শুনে আর তোমায় দেখে
গুরুভাইবোনের বুক করছে দুরুদুরু!!
বুক তো নয় যেন শুষ্ক ভূমি মরু!!

কা'কে দিচ্ছ বন্ধু ফাঁকি আর কার বুকে
করছো শঠতার আঁকিবুঁকি?
ঠাকুর কি তোমার মাটির ঠাকুর 
নাকি আকাশের ঠাকুর!? 
ধরতে পারছে না তোমার চালাকি!?

'জয়গুরু' ব'লে দিচ্ছো হাঁক 
হৃদমাঝারে লুকিয়ে জাঁক!
অহং বোধের পুঁজি নিয়ে ভাইগুরু 
'সৎনামে জগৎ মাতাও'
ব'লে করছো হাঁকপাঁক!!

ঝোলা ব্যাগ ঝুলিয়ে কাঁধে একদা 
গেয়েছিল সাম্যবাদের গান 
সেজেছিল বিপ্লবী মহাগুরু
সেই ট্রাডিশান চলেছে সমানে
এসেছে সাদা পোশাকের বান
আর কালো ব্যাগের শুরু!!

দীক্ষা নিয়ে সাদা পোশাকে হয়েছি কেউকেটা।
হয়েছি বাঁশের চেয়ে কঞ্চি আমি দড়!
ভুলেছি ঠাকুরের বাণীঃ
"সাধু সেজো না, সাধু হবার চেষ্টা করো।"

ঈশ্বর ছাড়া জীবনের আরেক নাম যন্ত্রণা!
মুক্তি নেই এর হাত থেকে
কারণ
জন্মেই পেয়েছো মূর্তি পূজার মন্ত্রণা!!

ঈশ্বর মানেই জীবন্ত ঈশ্বর
তাঁকে না মেনে করছো তুমি 
শুধুই মূর্তিপূজা!
মূর্তি পূজার নামে বৃত্তি পূজার
করছো আরাধন
পেতে রিপুর মজা!!
( লেখা ১৪ই ডিসেম্বর'২০১৭)






















































































































Friday, December 12, 2025

কবিতাঃ জাত

জাত মানেটা কি তাই বুঝলে না
অথচ জাত নিয়ে করছো বড়াই?
জাত বলতে কি বোঝো তুমি
আগে সেটা বলো তো দেখি ভাই।
জাত নিয়ে তুমি গান বেঁধেছ
কাউকে শ্রেষ্ঠ, কাউকে দেখাতে নিকৃষ্ট;
আর, জাত নিয়ে তুমি লিখলে কবিতা, 
গল্প, উপন্যাস সাহিত্য উৎকৃষ্ট।
জাতের নামে ক'রে উঁচুনিচু ভেদাভেদ
জাতকে রাখবে অক্ষত?
জাতের নামে ক'রে বজ্জাতি
স্রষ্টার বিধানকে করেছো ক্ষতবিক্ষত।
( লেখা ১২ই ডিসেম্বর' ২০২৪)






Wednesday, December 10, 2025

উপলব্ধিঃ নিশ্চিত মৃত্যু থেকে বাঁচার উপায়।

নিশ্চিত মৃত্যু থেকে বাঁচার ও রোগ, শোক, গ্রহদোষ, বুদ্ধি বিপর্যয় ও দরিদ্রতা থেকে নিশ্চিত রক্ষা পেয়ে ও মুক্ত হ'য়ে বেড়ে ওঠার একমাত্র নিশ্চিন্ত উপায় জীবন্ত ঈশ্বরকে জীবনে আদর্শ স্বরূপ গ্রহণ করা ও বর্তমান যুগপুরুষোত্তনকে জীবনে গ্রহণ করা ও মেনে চলা। জীবন্ত ঈশ্বর হলেন দয়াল প্রভু শ্রীশ্রীরামচন্দ্র, কৃষ্ণ, বুদ্ধ, যীশু, হজরত মহম্মদ, মহাপ্রভু, রামকৃষ্ণ ও শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র।

দয়াল প্রভুকে যে ধ'রে রাখে জীবনে তাঁকে দয়াল ঠাকুর ভিডিওর এই ঘটনার মতো ঠিক এমনিভাবেই নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে বাঁচান ভিডিওটা দেখুন ও নিশ্চিত মৃত্যু ভয় ও মহাবিপদ অনুভব করুন।

দয়াল ঠাকুর যার একমাত্র ধ্যান জ্ঞান, সংসারের সব কাজে, জীবনে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তাঁকে যে প্রতিমহুর্তে জড়িয়ে ধ'রে রাখে, একমাত্র তাঁকেই জীবনে স্থান দেয় ও ঘরে ঘরে প্রতি জীবনে তাঁকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য জীবন উৎসর্গ করে, তাঁর প্রতিষ্ঠার কাজে নিজে এগিয়ে আসে ও ইষ্ট প্রতিষ্ঠার কাজে অন্যদের প্রতি সহযোগীতার দরাজ হাত বাড়িয়ে দেয় ও যোগান দেয় নিজের ক্ষমতা অনুযায়ী, দয়ালের প্রতিষ্ঠার কাজে কোনরূপ বাধা সৃষ্টি করে না, কারও বিরুদ্ধে কোনরূপ অপপ্রচার করে না, কারও দোষ ত্রুটি নিয়ে পরনিন্দা পরচর্চা করে না, কারও সম্বন্ধে বা কোনও কিছু সম্বন্ধে মিথ্যে প্রচার করে না, নিজেকে নিজের বিবেকের আয়নায় দেখে সবসময়, অহেতুক কারও ব্যাপারে নাক গলায় না, অন্যের চলায় বাধা সৃষ্টি করে না, নিজের অহংকারী জ্ঞানে কারও ক্ষতি করে না, ভালো ও মঙ্গল কাজে অন্যকে প্ররোচিত করে, ঘরে বাইরে সমস্ত রকম নেগেটিভ শক্তি থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে চলে ইষ্ট প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে, নিজের জীবন, পরিবারের জীবন, পারিপার্শ্বিকের জীবনকে বাঁচা ও বাড়ার পথে চালিত করার জন্য সবার সাথে মিলেমিশে কাজ করে, সমাজ জীবনে দয়ালের প্রতিষ্ঠার কাজে নিজে বাধার কারণ হয় না ও কেউ বাধা হ'লে তার বিরুদ্ধে মিষ্টি ভাষায় স্পষ্টবাদিতার সঙ্গে রুখে দাঁড়ায় ও তার ভুল ভাঙ্গিয়ে দেয়, হাত ধ'রে তাকে মূল স্রোতে ফিরে আসার আহ্বান জানায়, প্রদীপের আলোয় সামনের উদ্ভাসিত পথের দিকে তাকিয়ে থাকে ও দৃঢ় পদক্ষেপে এগিয়ে যায় 'যদি তোর ডাক শুনে কেওু না আসে তবে একলা চলো রে' মন্ত্রে প্রদীপের নীচের অন্ধকার দেখে না, ঘরে-বাইরের সমস্ত ছোটো ছোটো শিশুদের প্রাণে প্রাণে ঢুকিয়ে দেয় সর্ব্বশ্রেষ্ঠ আদর্শ শ্রীশ্রীঠাকুরকে তখন আমার দয়াল ঠাকুর তাকে ও তার পরিবারকে ভিডিওর ঐ কুমিরের মুখ থেকে কচ্ছপের বারবার পড়ে যাবার মতো এবং অবশেষে বেঁচে যাওয়ার মতো সমস্ত রকম বিপদ আপদের দিক থেকে রক্ষা করে, নিশ্চিত সাক্ষাৎ মৃত্যর হাত থেকে রক্ষা করে, রোগ, শোক, গ্রহদোষ, বুদ্ধি বিপর্যয়, দারিদ্রতা থেকে রক্ষা করে ও সুন্দর আনন্দময় এক দীর্ঘ লম্বা জীবনের অধিকারী ক'রে তোলে। জীবন মধুরেণ সমাপয়েৎ হয়।
আসুন সত্য জানি ও পালন করি।
( লেখা ১১ই ডিসেম্বর'২০২৪)

ভিডিওর লিঙ্কঃ 
https://www.facebook.com/100059616441361/videos/1543408179895581