কি করবো, কি বলবো আমি জানি না!
শুধু এটুকু জানি পরিবেশ ও পরিস্থিতিকে আগ্নেয়গিরিতে পরিণত করার জন্য সমাজপতিরা সবাই সচেষ্ট! আর তাতে হাওয়া দিচ্ছে তাত্ত্বিক আমেজে ডুবে থাকা বুদ্ধিজীবীরা! ইস্টবিহীন নেতৃত্ব জ্বালছে আগুন আর সেই আগুনে ঘৃতাহুতি দিচ্ছে অহং সর্বস্ব অল্পজ্ঞানী ইষ্টহারা ছন্নছাড়া বুদ্ধিবেচে খাওয়া সমাজের তথাকথিত সবজান্তা অহংকারী কিছু মনুষ্যকৃতি অদ্ভুত জীব! সব বিষয়েই তাদের অগাধ জ্ঞান, পান্ডিত্য! দ্বীপপাল থেকে পঙ্গপাল সবাই আজ দ্রষ্টাপুরুষ! সাধারণ মানুষকে এরা মানুষ ব'লে -------- দিয়ে পোঁছে না! এরা কোনোদিনই সাধারণ মানুষকে নিয়ে ভাবেনি, ভেবেছে নিজেদের আখের গোছাবার লড়াইয়ের ময়দানে বোড়ে হিসেবে। সাধারণ মানুষের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে, অভাব-দারিদ্রতাকে পুঁজি ক'রে, ভয়-দুর্বলতাকে হাতিয়ার ক'রে, অশিক্ষা-কুশিক্ষাকে মূলধন ক'রে এরা কি শিক্ষা, কি রাজনীতি, কি ধর্ম সমাজের সর্বস্তরে রক্তবীজ-এর ঝাড়ের মত ছড়িয়ে পড়েছে, বেড়ে উঠেছে গ্রামে-গঞ্জে, শহরে-নগরে, পাহাড়ে-পর্বতে, বনে-বনান্তরে! এদের বিষাক্ত নিঃশ্বাসে আকাশ-বাতাস কলুষিত। অনুন্নয়ন এদের সম্পদ! শারীরিক, মানসিক, আত্মিক, আধ্যাত্মিক কোনও উন্নয়নই যেন এইসমস্ত সীমাহীন ভাঙাচোরা আত্মমর্যাদাহীন ভীরু দূর্বল কুসংস্কারাচ্ছন্ন অশিক্ষিত লেখাপড়া না জানাওয়ালা মানুষগুলোর না হয় তার জন্যে এইসমস্ত সমাজ কো বদল ডালোর পুরোহিতরা সচেষ্ট! এর জন্যে এরা হাতিয়ার করে শিক্ষাকে, রাজনীতিকে, ধর্মকে, বিজ্ঞানকে, খেলাধুলা ইত্যাদিকে! হাতিয়ার করে বেকার সমস্যার মত ভয়াবহ ব্যাধিকে! এরা চায় দেশে বেকার সমস্যা থাকুক! এরা চায় দেশের যুব সমাজ মূর্খ থাকুক! এরা চায় এই শিশু, কিশোর, যুবক যুবতীরা যেন চিরজীবন মানসিকভাবে অন্ধ থাকে! আত্মিকভাবে পঙ্গু থাকে! শারীরিকভাবে তাহা'লে কোনোদিনই মাথা উঁচু ক'রে দাঁড়াতে পারবে না! যৌবনেই বিকেলের ফুল হ'য়ে ঝরে পড়ে তার সব রকম ব্যবস্থা ক'রে দাও! কোনোদিনই যেন এরা জীবনে প্রকৃত বাঁচা ও বাড়ার পথের সন্ধান না পায়! এদের সমাজ কো বদল ডালোর মিথ্যে নেশায় বুঁদ ক'রে দিয়ে জীবন ধ্বংসের পথে ঠেলে দাও! দেশের মহাত্মাদের বিরুদ্ধে এদের মনে ঘৃণার বীজ পুঁতে দাও! যাতে এরা বুঝতে না পারে মহাত্মা আর দুরাত্মার মধ্যে ফারাক! দুরাত্মাদের জয়ঢাক বাজাও সে যে দলেরই সম্পদ হ'ক না কেন যাতে তাদের নামে রাস্তার নাম, ইস্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ইত্যাদি যাই হ'ক না কেন সেই দুরাত্মাদের স্মৃতি এদের ও পরবর্তী প্রজন্মের মনে এমনভাবে গেঁথে যায় যে এরা সৎ-অসৎ আলাদা করার ক্ষমতায় হারিয়ে ফেলবে বংশপরম্পরায় জন্মগতভাবে! ডালচাল-এর খিচুড়ির মতন মহাত্মা আর দুরাত্মার খিচুড়ি পাকিয়ে দাও এদের ও আগামী প্রজন্মের কাছে! এরা মহাত্মাকে করবে কানে গরম তরল সীসা ঢেলে দেবার মত অশ্লীল গালাগালি দুরাত্মাকে মাথায় নিয়ে করবে নাচানাচি! আর পরমাত্মার জীবন্ত রূপকে নিয়ে করবে খিল্লি, খিস্তি খেউর!
তাই হে ইষ্টটান বিহীন শিক্ষক! তুমি ছাত্রকে শিক্ষা দাও! হে ইষ্টহীন নেতা! সমাজকে পথ দেখাও, দেশ গড়ার কাজে নেতৃত্ব দাও! হে অধর্মের পূজারী! ধর্মগুরু সেজে ভুল ধর্মকথা শোনাও, বিজ্ঞানকে হাতিয়ার ক'রে ধর্মের নামে ঈশ্বরের ভেলকি দেখাও! রাম, কৃষ্ণ, যুদ্ধ, যীশু, মোহাম্মদ, মহাপ্রভু, রামকৃষ্ণ ও সর্বশেষ বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ বিস্ময় নররূপী ঈশ্বর পুরুষোত্তম শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্ররূপী জীবন্ত ঈশ্বরকে ঈশ্বরের সিংহাসন থেকে ফেলে দিয়ে ঈশ্বর বিশ্বাসী, ধর্ম বিশ্বাসী কুসংস্কারাচ্ছন্ন ভীরু, দূর্বল, অজ্ঞানী, আর্ত মানুষের কাছে নিজেকে ঈশ্বর সাজিয়ে ঈশ্বরের সিংহাসনে বসে যাও যে যেখানে আছো যত ধর্মগুরু! হে ক্রীড়াবিদ! খিলাডি সেজে খেলাধুলার নামে হিংস্রতা, নির্মমতা, নিষ্ঠুরতাকে মানুষের মধ্যে জাগিয়ে দিয়ে আদিম অসভ্য যুগকে ফিরিয়ে আনো! তবেই না মানব তুমি সৃষ্টিকর্তার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি!!
হে ভারত! তোমার জ্ঞান, তোমার প্রজ্ঞা, তোমার সভ্যতা, তোমার ইতিহাস, তোমার গরিমা সব সব উজাড় ক'রে দাও সৃষ্টিকে ধ্বংস করার মহান যজ্ঞে! তাড়াতাড়ি শেষ হ'ক এই কালো যুগ, কালো অধ্যায়!!!!!
শুধু এটুকু জানি পরিবেশ ও পরিস্থিতিকে আগ্নেয়গিরিতে পরিণত করার জন্য সমাজপতিরা সবাই সচেষ্ট! আর তাতে হাওয়া দিচ্ছে তাত্ত্বিক আমেজে ডুবে থাকা বুদ্ধিজীবীরা! ইস্টবিহীন নেতৃত্ব জ্বালছে আগুন আর সেই আগুনে ঘৃতাহুতি দিচ্ছে অহং সর্বস্ব অল্পজ্ঞানী ইষ্টহারা ছন্নছাড়া বুদ্ধিবেচে খাওয়া সমাজের তথাকথিত সবজান্তা অহংকারী কিছু মনুষ্যকৃতি অদ্ভুত জীব! সব বিষয়েই তাদের অগাধ জ্ঞান, পান্ডিত্য! দ্বীপপাল থেকে পঙ্গপাল সবাই আজ দ্রষ্টাপুরুষ! সাধারণ মানুষকে এরা মানুষ ব'লে -------- দিয়ে পোঁছে না! এরা কোনোদিনই সাধারণ মানুষকে নিয়ে ভাবেনি, ভেবেছে নিজেদের আখের গোছাবার লড়াইয়ের ময়দানে বোড়ে হিসেবে। সাধারণ মানুষের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে, অভাব-দারিদ্রতাকে পুঁজি ক'রে, ভয়-দুর্বলতাকে হাতিয়ার ক'রে, অশিক্ষা-কুশিক্ষাকে মূলধন ক'রে এরা কি শিক্ষা, কি রাজনীতি, কি ধর্ম সমাজের সর্বস্তরে রক্তবীজ-এর ঝাড়ের মত ছড়িয়ে পড়েছে, বেড়ে উঠেছে গ্রামে-গঞ্জে, শহরে-নগরে, পাহাড়ে-পর্বতে, বনে-বনান্তরে! এদের বিষাক্ত নিঃশ্বাসে আকাশ-বাতাস কলুষিত। অনুন্নয়ন এদের সম্পদ! শারীরিক, মানসিক, আত্মিক, আধ্যাত্মিক কোনও উন্নয়নই যেন এইসমস্ত সীমাহীন ভাঙাচোরা আত্মমর্যাদাহীন ভীরু দূর্বল কুসংস্কারাচ্ছন্ন অশিক্ষিত লেখাপড়া না জানাওয়ালা মানুষগুলোর না হয় তার জন্যে এইসমস্ত সমাজ কো বদল ডালোর পুরোহিতরা সচেষ্ট! এর জন্যে এরা হাতিয়ার করে শিক্ষাকে, রাজনীতিকে, ধর্মকে, বিজ্ঞানকে, খেলাধুলা ইত্যাদিকে! হাতিয়ার করে বেকার সমস্যার মত ভয়াবহ ব্যাধিকে! এরা চায় দেশে বেকার সমস্যা থাকুক! এরা চায় দেশের যুব সমাজ মূর্খ থাকুক! এরা চায় এই শিশু, কিশোর, যুবক যুবতীরা যেন চিরজীবন মানসিকভাবে অন্ধ থাকে! আত্মিকভাবে পঙ্গু থাকে! শারীরিকভাবে তাহা'লে কোনোদিনই মাথা উঁচু ক'রে দাঁড়াতে পারবে না! যৌবনেই বিকেলের ফুল হ'য়ে ঝরে পড়ে তার সব রকম ব্যবস্থা ক'রে দাও! কোনোদিনই যেন এরা জীবনে প্রকৃত বাঁচা ও বাড়ার পথের সন্ধান না পায়! এদের সমাজ কো বদল ডালোর মিথ্যে নেশায় বুঁদ ক'রে দিয়ে জীবন ধ্বংসের পথে ঠেলে দাও! দেশের মহাত্মাদের বিরুদ্ধে এদের মনে ঘৃণার বীজ পুঁতে দাও! যাতে এরা বুঝতে না পারে মহাত্মা আর দুরাত্মার মধ্যে ফারাক! দুরাত্মাদের জয়ঢাক বাজাও সে যে দলেরই সম্পদ হ'ক না কেন যাতে তাদের নামে রাস্তার নাম, ইস্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ইত্যাদি যাই হ'ক না কেন সেই দুরাত্মাদের স্মৃতি এদের ও পরবর্তী প্রজন্মের মনে এমনভাবে গেঁথে যায় যে এরা সৎ-অসৎ আলাদা করার ক্ষমতায় হারিয়ে ফেলবে বংশপরম্পরায় জন্মগতভাবে! ডালচাল-এর খিচুড়ির মতন মহাত্মা আর দুরাত্মার খিচুড়ি পাকিয়ে দাও এদের ও আগামী প্রজন্মের কাছে! এরা মহাত্মাকে করবে কানে গরম তরল সীসা ঢেলে দেবার মত অশ্লীল গালাগালি দুরাত্মাকে মাথায় নিয়ে করবে নাচানাচি! আর পরমাত্মার জীবন্ত রূপকে নিয়ে করবে খিল্লি, খিস্তি খেউর!
তাই হে ইষ্টটান বিহীন শিক্ষক! তুমি ছাত্রকে শিক্ষা দাও! হে ইষ্টহীন নেতা! সমাজকে পথ দেখাও, দেশ গড়ার কাজে নেতৃত্ব দাও! হে অধর্মের পূজারী! ধর্মগুরু সেজে ভুল ধর্মকথা শোনাও, বিজ্ঞানকে হাতিয়ার ক'রে ধর্মের নামে ঈশ্বরের ভেলকি দেখাও! রাম, কৃষ্ণ, যুদ্ধ, যীশু, মোহাম্মদ, মহাপ্রভু, রামকৃষ্ণ ও সর্বশেষ বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ বিস্ময় নররূপী ঈশ্বর পুরুষোত্তম শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্ররূপী জীবন্ত ঈশ্বরকে ঈশ্বরের সিংহাসন থেকে ফেলে দিয়ে ঈশ্বর বিশ্বাসী, ধর্ম বিশ্বাসী কুসংস্কারাচ্ছন্ন ভীরু, দূর্বল, অজ্ঞানী, আর্ত মানুষের কাছে নিজেকে ঈশ্বর সাজিয়ে ঈশ্বরের সিংহাসনে বসে যাও যে যেখানে আছো যত ধর্মগুরু! হে ক্রীড়াবিদ! খিলাডি সেজে খেলাধুলার নামে হিংস্রতা, নির্মমতা, নিষ্ঠুরতাকে মানুষের মধ্যে জাগিয়ে দিয়ে আদিম অসভ্য যুগকে ফিরিয়ে আনো! তবেই না মানব তুমি সৃষ্টিকর্তার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি!!
হে ভারত! তোমার জ্ঞান, তোমার প্রজ্ঞা, তোমার সভ্যতা, তোমার ইতিহাস, তোমার গরিমা সব সব উজাড় ক'রে দাও সৃষ্টিকে ধ্বংস করার মহান যজ্ঞে! তাড়াতাড়ি শেষ হ'ক এই কালো যুগ, কালো অধ্যায়!!!!!
No comments:
Post a Comment