আইসিসি ট্রফি জেতার পড়ে প্রাইম মিনিস্টার সবাইকে একটা করে জমি আর একটা করে গাড়ি গিফট করছিলো। একজন ক্রিকেটার ঐ জমিটা দিয়ে দিছিলো এলাকায় স্কুলের জন্যে আর গাড়িটা বিক্রি করে সেই টাকা দিয়ে স্কুল ঘর তুলে দিছিলো। ব্যাপারটা আমাদের মিডিয়াতে খুব একটা আগ্রহ দেখা যায়নি। অল্প কয়েকটা পেপারে ছাপা হইছিলো। সেই ক্রিকেটার বলছিলো- ভাই আমি তো পড়া লেখা কিছু শিখিনাই। খুব গরীব ঘরের ছেলে। আমার মহল্লার ছেলে মেয়েরা যেন পড়াশুনাটা শিখে। সেই ক্রিকেটারের নাম মোহাম্মদ রফিক।
সেলাম! মোহাম্মদ রফিক তোমায় সেলাম! একেই বলে বীরত্ব! একেই বলে ত্যাগ! এ প্রসঙ্গে মনে পড়ে গেল The greatest phenomenon of the world Sri Sri Thakur Anukul Chandra-এর কথা, "কথায় আছে "বীরভোগ্যা বসুন্ধরা" ! তা' ঠিক, বিশ্বাস, নির্ভরতা আর আত্মত্যাগ এই তিনটিই বীরত্বের লক্ষণ।" ঠাকুরের কথা অনুযায়ী একজন গরীব ঘরের ছেলে সম্পদ পেয়েও তা'তে অভিভূত না হ'য়েও তা' হাত থেকে ছেড়ে দিল তাঁর অতীতকে স্মরণ ক'রে। গরীব ঘরের ছেলের পক্ষেই বোধহয় এটা সম্ভব যদি সে অতীত বিস্মৃত না হয়। কারণ ঠাকুরের "বীরভোগ্যা বসুন্ধরা"-র তিনটি মন্ত্রের ওপর দাড়িয়েই তাঁর আজকের এই উত্থান। এই তিনটি মন্ত্রের ওপর দাড়িয়েই তাঁর এই ত্যাগ। এই তিনটি মন্ত্র হ'ল এক, নিজের কর্মের ওপর, নিজের শক্তির ওপর "বিশ্বাস ও নির্ভরতা" এবং দুই দেশের জন্য, দেশের গরীব মানুষের জন্য "আত্মত্যাগ" তাঁকে সত্যিকারের দেশের রত্ন ক'রে তুলেছে। তাঁর নিজের পরিশ্রমের ওপর দাঁড়িয়ে, আত্মবিশ্বাসের ওপর দাঁড়িয়ে সে আজ যা' অর্জন করেছে, দেশ ও দেশের মানুষ আজ তাঁকে যা' দিয়েছে, যে অর্থ, যে মান, যে যশ তাঁকে দিয়েছে তা' সে ফিরিয়ে দিয়েছে দেশকে, দেশের মানুষকে!!! সেলাম রফিক তোমায় সেলাম!! এপার বাংলার লক্ষ লক্ষ মানুষের পক্ষ থেকে তোমায় জানাই সেলাম!! তুমি বাংলা তথা বাঙ্গালীর মাথা উচু করে দিলে। শেখালে পরের জন্য, দেশের জন্য বেঁচে থাকাটাই জীবন! তুমি শ্রী শ্রী ঠাকুরের বলা "বীরভোগ্যা বসুন্ধরা" ব্যখ্যার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত! তুমি বাংলাদেশের রত্ন! তোমায় সরকারিভাবে প্রকৃতপক্ষে দেশের পক্ষ থেকে "বাংলাদেশ রত্ন" দান করা উচিত। যাতে আগামীতে অন্য সকলের এই কাজে এগিয়ে আসার প্রেরণা হয়ে থাকো তুমি। যাই হোক সরকারী ভাবে না'হোক বেসরকারি ভাবে "বাংলাদেশ রত্ন" হ'য়ে গেছ তুমি। কারণ তোমার এই আত্মত্যাগ দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়েছে দিক থেকে দিগন্তে! আজকের এই তীব্র ভোগবাদের যুগে তোমার এই ত্যাগ আবার আমাকে Living Supreme Being শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র-এর আর একটা কথাকে মনে করিয়ে দিল। ঠাকুর ত্যাগ সম্পর্কে বলেছেন, "ভোগের বস্তু নিকটে রাখিয়া ত্যাগের নামই ত্যাগ"।
সেলাম! মোহাম্মদ রফিক তোমায় সেলাম! একেই বলে বীরত্ব! একেই বলে ত্যাগ! এ প্রসঙ্গে মনে পড়ে গেল The greatest phenomenon of the world Sri Sri Thakur Anukul Chandra-এর কথা, "কথায় আছে "বীরভোগ্যা বসুন্ধরা" ! তা' ঠিক, বিশ্বাস, নির্ভরতা আর আত্মত্যাগ এই তিনটিই বীরত্বের লক্ষণ।" ঠাকুরের কথা অনুযায়ী একজন গরীব ঘরের ছেলে সম্পদ পেয়েও তা'তে অভিভূত না হ'য়েও তা' হাত থেকে ছেড়ে দিল তাঁর অতীতকে স্মরণ ক'রে। গরীব ঘরের ছেলের পক্ষেই বোধহয় এটা সম্ভব যদি সে অতীত বিস্মৃত না হয়। কারণ ঠাকুরের "বীরভোগ্যা বসুন্ধরা"-র তিনটি মন্ত্রের ওপর দাড়িয়েই তাঁর আজকের এই উত্থান। এই তিনটি মন্ত্রের ওপর দাড়িয়েই তাঁর এই ত্যাগ। এই তিনটি মন্ত্র হ'ল এক, নিজের কর্মের ওপর, নিজের শক্তির ওপর "বিশ্বাস ও নির্ভরতা" এবং দুই দেশের জন্য, দেশের গরীব মানুষের জন্য "আত্মত্যাগ" তাঁকে সত্যিকারের দেশের রত্ন ক'রে তুলেছে। তাঁর নিজের পরিশ্রমের ওপর দাঁড়িয়ে, আত্মবিশ্বাসের ওপর দাঁড়িয়ে সে আজ যা' অর্জন করেছে, দেশ ও দেশের মানুষ আজ তাঁকে যা' দিয়েছে, যে অর্থ, যে মান, যে যশ তাঁকে দিয়েছে তা' সে ফিরিয়ে দিয়েছে দেশকে, দেশের মানুষকে!!! সেলাম রফিক তোমায় সেলাম!! এপার বাংলার লক্ষ লক্ষ মানুষের পক্ষ থেকে তোমায় জানাই সেলাম!! তুমি বাংলা তথা বাঙ্গালীর মাথা উচু করে দিলে। শেখালে পরের জন্য, দেশের জন্য বেঁচে থাকাটাই জীবন! তুমি শ্রী শ্রী ঠাকুরের বলা "বীরভোগ্যা বসুন্ধরা" ব্যখ্যার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত! তুমি বাংলাদেশের রত্ন! তোমায় সরকারিভাবে প্রকৃতপক্ষে দেশের পক্ষ থেকে "বাংলাদেশ রত্ন" দান করা উচিত। যাতে আগামীতে অন্য সকলের এই কাজে এগিয়ে আসার প্রেরণা হয়ে থাকো তুমি। যাই হোক সরকারী ভাবে না'হোক বেসরকারি ভাবে "বাংলাদেশ রত্ন" হ'য়ে গেছ তুমি। কারণ তোমার এই আত্মত্যাগ দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়েছে দিক থেকে দিগন্তে! আজকের এই তীব্র ভোগবাদের যুগে তোমার এই ত্যাগ আবার আমাকে Living Supreme Being শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র-এর আর একটা কথাকে মনে করিয়ে দিল। ঠাকুর ত্যাগ সম্পর্কে বলেছেন, "ভোগের বস্তু নিকটে রাখিয়া ত্যাগের নামই ত্যাগ"।
সত্যি বাণিটা আজ জীবন্ত হ'য়ে ধরা দিল আমাদের কাছে, মানুষের কাছে, শ্রীশ্রীঠাকুরের তামাম ভক্তকুলের কাছে। বাণী কিভাবে জীবন্ত হয় তা' প্রমাণ ক'রে দিলে তুমি। প্রমাণ করে দিলে তুমি গরীব হ'য়েও ভোগের বস্তু হাতে আসার পর তাকে নিজের ভোগের জন্য না রেখে কিভাবে তুলে দিতে হয় অন্যের হাতে। এর জন্য যে হিম্মতের প্রয়োজন হয় তা' হ'ল বীরত্ব! আর এই বীরত্বই তোমাকে আজ সত্যিকারের 'বাংলার বাঘে' পরিণত করল!!! তুমিই দেশের প্রকৃত রত্ন, প্রকৃত বাঘ!!! বাকি সব করে রব হ'য়ে কাঁচের গুলি। তোমায় সেলাম, আবার, বারবার সেলাম!!!!!!!
No comments:
Post a Comment