মূর্তি পুজায় বুঁদ হ'য়ে
বৈশিষ্ঠ্যকে মারছো উদোম ঠেলা!
ভাবছো থাকবে সুখে, দুধে ভাতে;
নরকপানে ভাসিয়ে জীবনভেলা!!
বৈশিষ্ঠ্য কি জানিই না, তাই মানি না
ফলে বৈশিষ্ঠ্যের অনুশীলন করি না
অথচ পেতে চাই জীবনে প্রতিষ্ঠা।
অথচ পেতে চাই জীবনে প্রতিষ্ঠা।
বৈশিষ্ঠ্যপালী আপূরয়মানই যে জীবন্ত ঈশ্বর
তাঁর খবর রাখি না তাই নেই তাঁর প্রতি
ভালোবাসা, নেই কোনও নিষ্ঠা।
তমসার পার অচ্ছেদ্যবর্ণ মহান পুরুষ
হন আবির্ভূত ইষ্টপ্রতীকে;
তাঁকে আর তাঁর কথা ছেড়ে যাকেই ধরো
আর যাই-ই করো মুক্তি নেই ক্ষণিকের।
তমসার পার হ'তে কে ডাকে আমারে
বলে, ওরে! আয় আয় ছুটে আয়রে;
জীবন মাঝে আঁধার রাতে লাগেই যদি ভয়
আমার পানে চেয়ে চেয়ে তুই দেখরে।
পুরুষোত্তম তিনি, বৈশিষ্ঠ্যপালী আপূরয়মান যিনি
ঈশ্বর তিনি পুরুষোত্তম ব'লে যাকে জানি
তাই বলি, বন্দে পুরুষোত্তমম্।
বৈশিষ্ঠ্যের ওপর দাঁড়িয়ে সফলতাকে
করো জীবনে আবাহন
বিশিষ্টতা লাভের তরে
বৈশিষ্ঠ্যপালী আপূরয়মানকে
করো জীবনে গ্রহণ।
জন্মগত বৈশিষ্ঠ্য বানায় মুনি শ্রেষ্ঠ বশিষ্ঠ
বিশিষ্টতাহীন জীবন আনে
চরম অনিষ্ট।
(লেখা ২১শে জানুয়ারী'২০১৮)
No comments:
Post a Comment