আর আমার শরীরের প্রতিটি অর্গান অক্ষত থাকা সত্বেও যদি হৃদয়ের প্রাণ স্পন্দন বেরিয়ে যায় আর ডাক্তাদের ডাইমেনশান পেরিয়ে অনন্তলোকে অবস্থানরত শরীর, যে শরীর মৃত না হওয়া সত্ত্বেও ডাক্তারদের সীমিত জ্ঞান দ্বারা মৃত ঘোষণা করা হয় আর সেই বেরিয়ে যাওয়া স্পন্দন বা কম্পনকে যদি কোনও অতি উন্নত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ভাইব্রোমিটারের সাহায্য কোনওদিন ডাক্তারদের দ্বারা কথিত সেই তথাকথিত মৃত শরীরের হৃদয় মাঝে আবার প্রবেশ করিয়ে দেওয়া যায় আর আমি আবার আমার প্রিয়জনদের মাঝে ফিরে আসি তাহ'লে এটা হবে সত্য, মহাসত্য।
(মহাজাগতিক অলৌকিক জগতের ধারণাকে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে লৌকিক জগতের বুকে বাস্তবায়িত হওয়ার পথে মহাচমৎকারী গবেষণালব্ধ অসম্পূর্ণ আবিস্কার মৃত মানুষের দেহে প্রাণ সঞ্চার প্রকল্প বিজ্ঞানীর বিজ্ঞানী পরম বিজ্ঞানী শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের 'ভাইব্রোমিটার'।
আর, আমি বেঁচে থেকেও মৃত, আমি জীবিতের মাঝে জীবিত হ'য়েও মরে আছি, আমার প্রতিটি কোষ, প্রতিটি শিরা, প্রতিটি স্নায়ু এই জ্যান্ত জড়বৎ শরীরে মৃত অবস্থায় বিদ্যমান আর প্রতিদিন প্রতি মুহূর্তে অন্তরে ও বাহিরে আমি একটু একটু ক'রে মরে যাচ্ছি এই মহামানবের মিলন তীরে, এই বেঁচে থাকা মিথ্যা, মহা মিথ্যা।
(লেখা ৯ই অক্টোবর'২০১৭)
No comments:
Post a Comment