Powered By Blogger

Sunday, June 1, 2025

প্রবন্ধঃ হয় বসুধৈব কুটূম্বকম নতুবা নিশ্চিহ্ন হ'য়ে যাক।

খবরে শোনা যাচ্ছে বাংলাদেশের প্রধান উপাদেষ্টা ড মহম্মদ ইউনুস পদত্যাগ করতে চাইছেন।

১৯৭১ সালে নিজের দেশের ৩০ লক্ষ নাগরিকের ওপর নারকীয় অত্যাচার ও হত্যা, ৪ লক্ষ মা বোনেদের ওপর পাশবিক যৌন অত্যাচার ও নারকীয় ধর্ষণের বর্বরোচিত ইতিহাস রিসেট বাটন টিপে যে মানুষ মুছে দিতে চায়, যার একটুও হাত কাঁপে না, যে দানবদের পৃষ্টপোষক, যে যৌবনকালে ৭১-এর সালে দেশের রক্তাক্ত সময়ে, মাতৃভূমির ওপর অত্যাচারের দিনে পাশে থাকেনি, বিদেশে আমেরিকায় বাংলাদেশ ইনফরমেশন সেন্টার পরিচালনার নামে নিশ্চিন্ত যৌবনকাল উপভোগ করেছে সে করবে জীবনের অন্তিম সময়ে বৃদ্ধ বয়সে সংস্কারের মতন জটিল ও কঠিন কাজ? যে মানুষ বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহ্যময় লড়াইয়ের ইতিহাস মুছে দিতে চায়, যে মানুষ মুক্তিযুদ্ধের অমর শহীদদের অপমান করে, যে জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করতে বিন্দুমাত্র রেয়াৎ করে না, যে বাংলাদেশ নামক নোতুন রাষ্ট্রের জন্মের শীর্ষ নেতা, বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জনক, জাতির পিতা তাঁর মূর্তির ওপর দাঁড়িয়ে জনতার মূত্রত্যাগ করা, হাতুড়ির আঘাতে মূর্তি ভাঙ্গা, মূর্তিকে উপড়ে ফেলে দেওয়া, ভুলুন্ঠিত করা, মূর্তির ভাঙ্গা মাথা নিয়ে জলকেলি করা, তাঁর স্মৃতি সৌধ, তাঁর বাড়ি ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া দেখেও চুপ ক'রে থাকে, উন্মত্ত উচ্ছৃঙ্খল জনতার মজা উপভোগ করে, যে মানুষ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের অপমান ও লাঞ্ছনা, জাতীয় সঙ্গীতের অপমান, জাতীয় পতাকা ও সংবিধান পরিবর্তনের হল্লা বাজিতে নীরব থাকে, বিন্দুমাত্র প্রতিবাদ করে না, সরকারী সম্পত্তি ধ্বংসের বিরুদ্ধে তাঁর কঠোর আপত্তি জানায় না, যে মানুষ বাংলাদেশের ওপর ৭১ এর বিভীষিকাময় ভয়াবহ অত্যাচার রিসেট বাটনে মুছে দিয়ে অত্যাচারী দেশ পাকিস্তানের হাতে ডুডু তামাক খায়, যে শিক্ষাব্যবস্থাকে চরম বাজারী ব্যবস্থায় নামিয়ে আনতে পারে, ছাত্রদের হাতে নিরীহ স্মৃতিভ্রষ্ট ছাত্রকে খাবার খাইয়ে হত্যা ও শিক্ষকদের ওপর ছাত্রছাত্রীদের দ্বারা চূড়ান্ত অপমান, লাঞ্ছনা দেখেও চুপ ক'রে থাকে, নিজে একসময়ের ছাত্র ও শিক্ষক হ'য়ে মুখে 'রা' কাটে না, যে দেশের প্রধান উপদেষ্টা হ'য়ে বিদেশী বিনিয়োগের বাহানায় বিভিন্ন দেশে ছুটে যায় নিজের ক্ষমতা ধ'রে রাখার অভিলাষে ও বিনিয়োগের মরীচিকায় দেশের জনগণকে আচ্ছন্ন ক'রে রাখে, যে নিজের দেশের ওপর বৃহৎ বর্হিশক্তিকে অবাধ বিচরণ করার জন্য সুযোগ ক'রে দিতে চায় নানা উপায়ে, যে মব কালচারের জন্মদাতা, যে একটি উন্মত্ত জনতা বা বিশৃঙ্খল জনতার হাতে পৈশাচিক মৃদু শয়তানী মিষ্টি হাসিতে হাসতে হাসতে তুলে দেয় বিচারের ভার, যার উপস্থিতিতে সাধারণ মানুষ আইনের প্রতি অশ্রদ্ধাশীল হ'য়ে নিজের হাতে আইন তুলে নেয় এবং যে পিছন থেকে প্ররোচিত ক'রে উন্মত্ত জনতার হাত দিয়ে কাউকে শাস্তি দেয় বা কারও বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেয়, যে অবৈধ উপায়ে ক্ষমতায় বসে গায়ে গায়ে লাগা প্রতিবেশী বৃহৎ শক্তিধর দেশ ভারতকে হুমকি দেয়, ভাঙ্গার চক্রান্ত করে, বন্ধু দেশ ভারতকে শত্রুদেশ হিসেবে চিহ্নিত করে, ভারতের অবদানকে অস্বীকার করে, ৭১ এর ভয়ংকর দেশ ধ্বংস ও দেশের মানুষের, বাঙালি জাতটার অস্তিত্ব মুছে দিতে যারা উন্মত্ত হ'য়ে মারণযজ্ঞে রত ছিল, সেইসময় বিশ্বের কোনও দেশ পাশে ছিল না, আজ যাদের মদতে বাংলাদেশের অন্যায় পট পরিবর্তন ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ, অস্থিরতার সৃষ্টি হয়েছে তাঁর উপস্থিতিতে, সেই সময় এরা অর্থাৎ এই দেশগুলি কেউ ছিল না পাশে। পাশে ছিল সেদিন ভারত। বিশ্বের শক্তিধর রাষ্ট্র আমেরিকার রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা ক'রে বাংলাদেশকে অল আউট সাহায্য করেছিল ভারত নিজের ভয়ংকর বিপদ ও ক্ষয়ক্ষতির নিশ্চিত সম্ভাবনাকে মাথায় নিয়ে সেই দেশের সঙ্গে বেইমানী, নেমকহারমী করতে, সেই দেশের অকৃতজ্ঞ হ'তে, চোখ উল্টে দিতে এবং নিজের দেশের মানুষের ভবিষ্যৎ ও নিরাপত্তাকে ধ্বংস করে দিতে, সেই মানুষ দেশকে ও দেশের মানুষকে বিপদে ফেলে পালিয়ে যেতে চাইছে? নাকি সবটাই তাঁর চিরকালের ধূর্তামির নাটক?

শান্তির নোবেল হাতে দেশের অভ্যন্তরে ও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের ব্যকে অশান্তির পূজারী ও অশান্তি সৃষ্টিকারী ড ইউনুস নিজের চূড়ান্ত মূর্খামি, শিশুসূলভ কর্মকান্ড, কথাবার্তা, অপদার্থতা, অযোগ্যতা, অদক্ষতা, রাজনৈতিক ও দেশ শাসনের অনভিজ্ঞতা, দূর্বল, অপরিপক্ষ, অসাড় কূটনীতি ইত্যাদি সমস্ত রকম দগদগে ঘা'কে ঢেকে রেখে, আড়াল ক'রে দেশের জনগণের বিরুদ্ধে অসহযোগীতার সাজানো অভিযোগকে ঢাল ক'রে জনগণের ওপর আস্থা হারিয়ে দেশের জনগ্ণের ওপর মিথ্যে অভিযোগ ও তাদের দোষারোপ ক'রে দেশবাসীকে চরম বিপদে ফেলে পদত্যাগের নামে পালিয়ে যেতে চাইছে? নাকি সবটাই নাটক?

আসলে আস্থা হারিয়েছে নিজের ওপর রাজনীতিতে অজ্ঞ, অনভিজ্ঞ, অপরিপক্ষ, অদূরদর্শী, অযোগ্য, অদক্ষ, বিশ্ব জুড়ে শান্তির পক্ষে কোনও অবদান না রেখেই বৃহৎ শক্তির সুপারিশের ভিত্তিতে শান্তিতে নেবেল পাওয়া অশান্তির পূজারী, অশান্তি সৃষ্টিকারী, পরশ্রীকাতর হিংসায় হিংস্র বৃদ্ধ ড মহম্মদ ইউনুস।

এত কিছুর মূল ছিল বিশ্বের মানচিত্রে ভারতের জ্ঞান-বিজ্ঞানের দিক দিয়ে, লোকবল, অর্থবল, অস্ত্রশক্তি ও বিশ্বজুড়ে ব্যবসা বাণিজ্যে উত্থান ইত্যাদি সমস্ত দিক দিয়ে ভারতের অগ্রগতিকে ডিস্টার্ব করা, রুখে দেওয়া। বিশ্বজুড়ে বৃহৎ বর্হিশক্তির এক ও একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল ভারতকে বিশ্বে শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশে বাধা দেওয়া।

তাই, ভারতকে ঘরে-বাইরে সবদিক দিয়ে বিপর্যস্ত ও বিধ্বস্ত করার জন্য ড ইউনুসের মত লোকজনদের দরকার হয়।

এই অবস্থায় বাংলাদেশের শীর্ষ বুদ্ধিজীবী সমাজ তাঁকে নতুন করে ভাবতে বলছেন। কারণ বিশ্বের চোখে তারা নিজেদের ছোটো দেখতে চায় না, দেশের সাধারণ জনগণ হেরে যেতে চায় না। বাংলাদেশের আম জনগণ যারা একদিন কল্পনার ভেলায় চড়ে নিজেদের অজান্তে বৃহৎ বর্হিশক্তির অঙ্গুলি হেলনে প্রতিবেশী বন্ধু দেশ ভারতকে এক ও একমাত্র শত্রু চিহ্নিত ক'রে ২০২৪ এর জুলাই-আগস্ট ছদ্ম ছাত্র আন্দোলন, ছদ্ম ছাত্র-নাগরিক যৌথ আন্দোলনকে প্রকৃত জনগণতান্ত্রিক অভ্যুত্থান, জনগণের প্রকৃত মুক্তির লড়াই, বিল্পব ভেবেছিল বৃহৎ শক্তি দ্বারা প্রেরিত শান্তির নোবেল পুরষ্কার পাওয়া অশান্তির পূজারী ও অশান্তি সৃষ্টিকারী ড ইউনুসের হাত ধ'রে সুন্দর, বলিষ্ঠ, উন্নত বাংলাদেশের তারা আজ হতাশা ও অবসাদে বিপর্যস্ত, বিধ্বস্ত।

বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিক এই হেরে যাওয়া দেখতে চায় না, মেনে নিতে পারছে না। এটা সত্যিই একটা উন্নয়নশীল দেশ ও দেশের জনগণের পক্ষে মেনে নেওয়া সুইসাইড করা ছাড়া আর কিছুই নয়।
কিন্তু দেশের বর্তমান জন্ডিস পরিস্থিতিতে দেশের জনগণের আজ ভাবার সময় হয়েছে, যে ছদ্ম আন্দোলন ও ছদ্ম আন্দোলনের নেতৃত্বের শুরুই হয়েছিল ছদ্মতার মুখোশে অন্যায়, অনৈতিক ও অবৈধতার ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে দেশের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীকে অন্যায় ভাবে অপসারিত ক'রে তা' তো শুরুই করেছিল বৃহৎ বর্হিরশক্তির সহযোগীতায় ড ইউনুসের মদতে হারা দিয়ে। ড ইউনুস তো জনগণের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী নন, সে জনগণের দ্বারা নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীকে বৃহৎ বর্হিশক্তির মদতে সিংহাসন থেকে সরিয়ে পিছনের দরজা দিয়ে চোরের মত এসে দেশের প্রধান চেয়ারে বসে গেছে। সে তো বৃহৎ শক্তির বিদায়ী প্রধানের হাতের পুতুল ছিল। সে কি ক'রে স্বাধীনভাবে নতুন ক'রে ভাববে? যার হাতে পুতুলের রাশ ছিল তিনি তো এখন নেই, থাকলে না হয় ভাবতে পারতো, ধার করা ভাবনা নিয়ে চলতে পারতো। যে নিজে ল্যাংড়া ও অন্ধ সে তো নিজেই ক্রাচ ছাড়া স্বাভাবিকভাবে চলতে পারে না, নিজের চোখে দেখতে পায় না, প্রতিমুহূর্তে অন্যের ওপর ভর দিয়ে চলতে ও দেখতে হয়। আর বৃহৎ প্রতিবেশী শক্তিধর দেশ ভারতকে ভেঙে টুকরো টুকরো করতে চায় এইরকম ব্যক্তি নতুন ক'রে কি ভাববে দেশকে চালাবার কথা? যে ক্ষমতার চেয়ারে বসেই প্রতিবেশী বন্ধু শক্তিশালী দেশ ভারতকে শত্রু চিহ্নিত ক'রে একবার বিশ্বের এই বৃহৎ শক্তি আর একবার ঐ বৃহৎ শক্তির দ্বারস্থ হয় নিজের গদি টিকিয়ে রাখার জন্য, আর প্রতিবেশী দেশকে বৃহৎ বর্হির শক্তির সহায়তায় ভাঙ্গার ভয়ংকর ষড়যন্ত্র করে সে ভাববে নতুন ক'রে? সে জিতবে যুদ্ধ? যে প্রতিবেশী বৃহৎ শক্তিধর দেশ ভারতকে শ্ত্রু বানিয়ে কখনও ১৩০০০ কিলোমিটার, কখনও বা ১৫০০ কিলোমিটার দূরের বন্ধুকে আপন ক'রে নেয় অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তার পক্ষে নতুন ক'রে ভাবা আর আকাশের চাঁদ হাতের মুঠোয় ধরার স্বপ্ন দেখা বেয়াক্কেলি ব্যাপার ছাড়া আর কিছুই নয়।

যাই হ'ক এইরকম মানুষ ক্ষমতায় থাকলে দেশের ও দশের, বিশ্বের মানুষের পক্ষে অশনি সংকেত। এরকম মানুষ ক্ষমতায় থাকলে হয়তো আমার দেশ ভারতের ক্ষতি হবে বা হ'তে পারে একথা নিশ্চিত, হ্যাঁ, ক্ষতি হবে, নিশ্চয়ই ক্ষতি হবে ভারতের, এতে কোনও দ্বিধা নেই। কিন্তু একথা স্বীকার ক'রে নিয়েও বলতে চাই ভারত অতীতে কোনোদিন কখনও আগ্রাসী ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়নি। এই কৃষ্টি-সংস্কৃতি ভারতের নয়। একদিন ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ এক ছিল, ছিল অখন্ড ভারতবর্ষ। কিন্তু পাকিস্তান-বাংলাদেশ আজ তা' স্বীকার করে না, ভুলে গেছে। তারা ভারতকে শত্রু দেশ হিসেবে বিবেচনা করে বৃহৎ বর্হিশক্তির মদতে। তাদের দেশের আভ্যন্তরীণ কৃষ্টি-সংস্কৃতি একদিন এক থাকলেও বর্তমানে আমূল পরিবর্তন হয়েছে তাদের কৃষ্টি-সংস্কৃতি। ভারত হাজার বছর বর্হিশক্তির দ্বারা আক্রান্ত হয়েও এবং বৃটিশের দ্বারা তিনটুকরো হওয়ার পরেও আজও ব'য়ে চলেছে আদি অনন্তকাল ধ'রে ব'য়ে চলা পূতপবিত্র কৃষ্টি-সংস্কৃতির ধারা 'বসুধৈব কুটূম্বকম'।

তাই, আমার দেশের যদি ক্ষয়ক্ষতি হয়, আমার দেশকে টুকরো করার, দেশকে ভাঙনের কারণ হয়, ভারতকে ভাঙতে বিশ্বের বৃহৎ শক্তির ইন্সট্রুমেন্ট হয় বাংলাদেশ, তাহ'লে ভারত নিজেকে রক্ষা করতে ভুল করবে না। বাংলাদেশ নিজে নিশ্চিহ্ন হ'য়ে যাবে এ কথা যেন ভুলে না যায় প্রতিবেশী বন্ধু দেশ, ড ইউনুসের বাংলাদেশ।

কথায় আছে, চাচা আপন প্রাণ বাঁচা। দেশের অভ্যন্তরে ও দেশের বাইরে প্রকৃত বন্ধুকে চেনার শক্তি অর্জন করুক ভারত ও বাংলাদেশ, উভয় দেশ, সঙ্গে বিশ্বের প্রতিটি দেশ ও প্রতিটি দেশের জনগণ। সুশিক্ষায় শিক্ষিত হ'য়ে উঠুক বিশ্বের প্রতিটি দেশের রাষ্ট্রনায়ক ও দেশের জনগণ। ভারতের দর্শন 'বসুধৈব কুটুম্বকম' প্রতিষ্ঠিত হ'ক। নতুবা সব দেশের হাজার হাজার সব পারমাণবিক বোমা একে অপরের ওপর নিক্ষেপ ক'রে মহাশূন্যের বুক থেকে নিশ্চিহ্ন হ'য়ে যাক এই পৃথিবী নামক গ্রহ।

তবে ঈশ্বর, আল্লা, গড ব'লে যদি কেউ থেকে থাকেন, সর্বদর্শী, সর্বব্যাপী, সর্বজ্ঞ সর্বশক্তিমান ব'লে যদি কেউ থেকে থাকেন তাহ'লে তাঁর বিচারে, তাঁর বিধানে কর্মফল ভোগ অনিবার্য। শয়তানকে তার কর্মফল ভোগ করতেই হবে আর তা' ভোগ করতে হবে এই জীবনেই। তাঁর সামগ্রিক সৃষ্টিকে ধ্বংস করতে যারা যারা তৎপর হয়েছেন, তাঁর সঙ্গে বেইমানী, নেমকহারামী করেছেন, অকৃতজ্ঞ হয়েছেন সীমাহীন তাঁর দয়া পাওয়া সত্বেও, মহাপ্রলয়ের মধ্যে দিয়ে তিনি তার নিখুঁত বিচার করবেন ও তাঁর সৃষ্টিকে রক্ষা করবেন।
( লেখা ২৩শে মে' ২০২৫)

No comments:

Post a Comment