যৌন হেনস্থার ঘটনা ধামাচাপা দিতে টাকা দিতে চেয়েছিল বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। চাঞ্চল্যকর এই অভিযোগ সিকিম থেকে কলা ভবনে পড়তে আসা নিগৃহীতা ছাত্রীর বাবার। তিনি অভিযোগ করেছিলেন, পুলিসের কাছে মুখ না খুলতেও তাঁকে চাপ দিয়েছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। নিরাপত্তাহীনতায় তাই বিশ্বভারতী ছাড়ছেন কলা ভবনের ওই ছাত্রী। গত আটই অগাস্ট শান্তিনিকেতন পোস্ট অফিস মোড় থেকে একটি গাড়িতে তুলে ওই ছাত্রীকে যৌন হেনস্থা করে সিনিয়র তিন ছাত্র। ছাত্রীর আপত্তিকর ছবি তুলে শুরু হয় ব্ল্যাকমেল। কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। উল্টে টাকা দিয়ে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ ছাত্রীর বাবার।
শান্তিনিকেতনের প্রতি আত্মিক টান। তাই নিজের মেয়েকে বিশ্বভারতীর কলা ভবনে পড়তে পাঠিয়ে ছিলেন সিকিমের বাসিন্দা। কিন্তু সিনিয়র ছাত্রদের হাতেই যৌন হেনস্থার শিকার হন কলা ভবনের প্রথম বর্ষের ওই ছাত্রী। এই অভিজ্ঞতার পর, নিরাপত্তাহীনতার কারণে শান্তিনিকেতন ছাড়ছেন ঐ ছাত্রী।
ছাত্রীর বাবা অভিযোগ করেছিলেন, ঘটনার কথা জানানোর পরও কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
হায় রবীন্দ্রনাথ! এই তোমার সোনার বাংলা ও বিশ্বখ্যাত বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়!!!!!
( লেখা ৩০শে আগষ্ট'২০১৪)
No comments:
Post a Comment