অহং মত্ত বেকুব মস্ত জ্ঞানী পন্ডিত যে জন।
কথায় আছে,
"মহাজ্ঞানী মহাজন যে পথে করে গমন।"
প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা, যুক্তি আছে যত সব ত্যাজি
ঈশ্বর যদি পেতে চাও সে পথ করো অনুসরণ।
ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাস অবিশ্বাসের প্রশ্নে যাদের জীবন দোলে তাদের সবাই তো লক্ষ্যে পৌঁছোতে পারে না। আর, সবাই হনূমান, অর্জুন, উপগুপ্ত, মীরা, আলি, নিত্যানন্দ, বিবেকানন্দ ও শ্রীশ্রীবড়দা হ'তে পারে না। এটা জন্মগত বায়োলজিক্যাল মেক আপের ব্যাপার। এর ভিত্তি বহু বহু জন্মের পূণ্য কর্মের ফল।
আর, শ্রীশ্রীরামচন্দ্র, শ্রীশ্রীকৃষ্ণ, শ্রীশ্রীবুদ্ধ, শ্রীশ্রীযীশু, শ্রীশ্রীমহম্মদ, শ্রীশ্রীমহাপ্রভু, শ্রীশ্রীঠাকুর রামকৃষ্ণ ও বর্তমান যুগপুরুষোত্তম পরমপ্রেমময় শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র স্বয়ং জীবন্ত ঈশ্বর। অন্য সকল ইষ্টপ্রাণ ভক্তের সঙ্গে তাদের জীবনের তফাৎ-ই তার প্রমাণ। তাই ঈশ্বর আছে কি নেই সে সম্বন্ধে আমার প্রমাণের কোনও প্রয়োজন নেই। আমার কাছে ইষ্টপ্রাণ হনুমান, অর্জুন, উপগুপ্ত, মীরা, আলি, নিত্যানন্দ, বিবেকানন্দ, শ্রীশ্রীবড়দা ইত্যাদিদের জীবনই আমার কাছে প্রমাণ। আর মাথার ওপর আছে স্বয়ং মালিক সৃষ্টিকর্তার জীবন্ত রূপ শ্রীশ্রীরামচন্দ্র, শ্রীশ্রীকৃষ্ণ, শ্রীশ্রীবুদ্ধ, শ্রীশ্রীযীশু, শ্রীশ্রীমহম্মদ, শ্রীশ্রীমহাপ্রভু, শ্রীশ্রীঠাকুর রামকৃষ্ণ ও বর্তমান যুগপুরুষোত্তম পরমপ্রেমময় শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র স্বয়ং জীবন্ত ঈশ্বর।
প্রমাণ কিস বাত কি?
( লেখা ২৭শে এপ্রিল'২০২৫)
No comments:
Post a Comment