কেজরিওয়াল ও তাঁর সহধর্মিণী!!!!!!
কথাটা একেবারেই ঠিক। সরকারি ও বেসরকারি যেখানেই চাকরী করুক না কেন রাজনীতিতে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তির সঙ্গে সঙ্গে ঘনিষ্ঠদের উপরেও কর্ম্মক্ষেত্রে রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনুযায়ী ক্ষমতাসীন দলের প্রভাব প্রশাসনের মাধ্যমে কাজ করে। ফলে বর্তমান একমাত্র ক্ষমতাকেন্দ্রিক হিংস্র রাজনৈতিক দর্শন ও বাতাবরণের রাজনীতিতে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তির প্রিয়জনদের জীবনও, সে রাজনীতিতে যুক্ত থাকুক আর না থাকুক, দুর্বিসহ হয়ে ওঠে এ কথা অতীব সত্য। তবুও যে কথাটা বলতে ইচ্ছে করে রাজনীতির রুখোসুখো পাথুরে ময়দানে কেজরিওয়ালের মত মানুষদের হঠাৎ আবির্ভাব ও আশ্চর্য প্রদীপের সহায়তায় নেপোলিয়নের মত ‘এলাম, দেখলাম আর জয় করলাম’ সুলভ আশ্চর্য সফলতা মনের মধ্যে একটা প্রশ্নের জন্ম দেয়। সেই প্রশ্নটা আর কিছুই নয় প্রশ্নটা হ’ল কেজরিওয়ালের মত মানুষদের পাশে স্ত্রীদের সক্রিয় ভূমিকার কি কোন প্রয়োজন নেই বা কেমন হওয়া উচিৎ ছিল??????
যাইহোক বিগত আন্দোলনের দিনগুলোয় কেজরিওয়ালের ভূমিকা নিঃসন্দেহে স্ত্রীর মানসিকতার উপর চাপ সৃষ্টি করেছিল। হঠাৎ অন্য একটা মাত্রায় পৌঁছে গেছিল স্ত্রীর স্বাভাবিক জীবন। কেজরিওয়ালের হঠাৎ এই উল্কার বেগে উত্থান, হঠাৎ অকল্পনীয় দ্রুতগতিতে দল গঠন, প্রতিষ্ঠিত দলগুলোর পাশাপাশি নিজের আনকোরা নূতন দলকেও উচ্চমাত্রায় নিয়ে আসা ইত্যাদি অনেক কিছুই উল্টে পাল্টে দিতে পারতো স্ত্রীর জীবনও। প্রয়োজনমতো স্ত্রীর “সাপও মরে অথচ লাঠিও না ভাঙ্গে” জাতীয় সতর্ক ভারসাম্যের খেলা কেজরিওয়ালকে নিঃসন্দেহে অক্সিজেন যুগিয়েছে। তবে শ্রীমান কেজরিওয়ালের পাশে শ্রীমতি কেজরিওয়ালের এ হেন রুপ বা ভূমিকা ভাবমূর্তির ক্ষেত্রে অন্য মাত্রা যোগ করে। আগামীতে এই খামতি পূরণে শ্রীমতি কেজরিওয়াল নিশ্চয়ই সচেষ্ট হবেন।
দিল্লী
বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষনার পরেই বিপুল জয়ের খবরে উচ্ছসিত আপ পার্টির প্রধান
দিল্লীর ভাবী মুখ্যমন্ত্রী তাঁর ভাষণে জনগণের প্রতি তাঁর ও তাঁর দলের নজিরবিহীন সাফল্যের
জন্য অভিনন্দন ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সেখানে তিনি তাঁর স্ত্রী ও পিতাকে
জনগণের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। স্ত্রীকে পরিচয় করানোর সময় তিনি জনগণের উদ্দেশ্যে
বলেন যে, তাঁর
স্ত্রী সরকারি কর্মচারী। সরকারি কর্ম্মচারী হওয়ার কারণে তাঁর স্ত্রী সবসময় সরকারি
আক্রমণের ভয়ে ভয়ে থাকতেন। তাই
তিনি সামনে আসতেন না। এখন আপ ক্ষমতায় আসায় আর ভয় নেই তাই তিনি তাঁর স্ত্রীকে
জনগণের সামনে আসার জন্য বলেন ও স্ত্রীকে সামনে নিয়ে এসেছেন”।
কথাটা একেবারেই ঠিক। সরকারি ও বেসরকারি যেখানেই চাকরী করুক না কেন রাজনীতিতে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তির সঙ্গে সঙ্গে ঘনিষ্ঠদের উপরেও কর্ম্মক্ষেত্রে রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনুযায়ী ক্ষমতাসীন দলের প্রভাব প্রশাসনের মাধ্যমে কাজ করে। ফলে বর্তমান একমাত্র ক্ষমতাকেন্দ্রিক হিংস্র রাজনৈতিক দর্শন ও বাতাবরণের রাজনীতিতে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তির প্রিয়জনদের জীবনও, সে রাজনীতিতে যুক্ত থাকুক আর না থাকুক, দুর্বিসহ হয়ে ওঠে এ কথা অতীব সত্য। তবুও যে কথাটা বলতে ইচ্ছে করে রাজনীতির রুখোসুখো পাথুরে ময়দানে কেজরিওয়ালের মত মানুষদের হঠাৎ আবির্ভাব ও আশ্চর্য প্রদীপের সহায়তায় নেপোলিয়নের মত ‘এলাম, দেখলাম আর জয় করলাম’ সুলভ আশ্চর্য সফলতা মনের মধ্যে একটা প্রশ্নের জন্ম দেয়। সেই প্রশ্নটা আর কিছুই নয় প্রশ্নটা হ’ল কেজরিওয়ালের মত মানুষদের পাশে স্ত্রীদের সক্রিয় ভূমিকার কি কোন প্রয়োজন নেই বা কেমন হওয়া উচিৎ ছিল??????
যাইহোক বিগত আন্দোলনের দিনগুলোয় কেজরিওয়ালের ভূমিকা নিঃসন্দেহে স্ত্রীর মানসিকতার উপর চাপ সৃষ্টি করেছিল। হঠাৎ অন্য একটা মাত্রায় পৌঁছে গেছিল স্ত্রীর স্বাভাবিক জীবন। কেজরিওয়ালের হঠাৎ এই উল্কার বেগে উত্থান, হঠাৎ অকল্পনীয় দ্রুতগতিতে দল গঠন, প্রতিষ্ঠিত দলগুলোর পাশাপাশি নিজের আনকোরা নূতন দলকেও উচ্চমাত্রায় নিয়ে আসা ইত্যাদি অনেক কিছুই উল্টে পাল্টে দিতে পারতো স্ত্রীর জীবনও। প্রয়োজনমতো স্ত্রীর “সাপও মরে অথচ লাঠিও না ভাঙ্গে” জাতীয় সতর্ক ভারসাম্যের খেলা কেজরিওয়ালকে নিঃসন্দেহে অক্সিজেন যুগিয়েছে। তবে শ্রীমান কেজরিওয়ালের পাশে শ্রীমতি কেজরিওয়ালের এ হেন রুপ বা ভূমিকা ভাবমূর্তির ক্ষেত্রে অন্য মাত্রা যোগ করে। আগামীতে এই খামতি পূরণে শ্রীমতি কেজরিওয়াল নিশ্চয়ই সচেষ্ট হবেন।
No comments:
Post a Comment