নারী তুই শীতল হলি............ বৃষ্টি মেখে
নারী তুই উষ্ণ হলি............... রুদ্র চোখে
নারী তুই নদী হলি............... আপন বেগে
নারী তুই উদম হলি.............. ভীষণ রেগে
নারী তুই লাজুক হলি............ বধূর সাজে
নারী তুই বেবাক হলি............ অপার লাজে
নারী তুই আপন হলি............. মধুর হেসে
নারী তুই শুদ্ধ হলি................. দেবীর বেশে
নারী তুই স্নিগ্ধ হলি................. গন্ধ ধূপে
নারী তুই পূর্ণ হলি ................. মাতৃ রূপে।।
ছবির মধ্যে উল্লিখিত নারীর অপরূপ বর্ণনা ছবির নীল রঙের মত মনের আঙিনাকে নীলাভ স্বপ্নময় এক আলোয় ভরিয়ে দিল! নীল স্বপ্নসাগরে ডুবে থাকতে থাকতে মনে হ'ল এই সুধারস পানে আবার বিষ নেইতো!?
অনেকক্ষণ ডুব দিয়ে থাকতে থাকতে একসময় ভেসে উঠে মনে হ'ল এক ফোঁটা চোনা যেমন এক কড়াই দুধ কেটে দেবার জন্য যথেষ্ট ঠিক তেমনি ছবিতে বর্ণিত নারীর বাকী সব সৌন্দর্য্যের সলিল সমাধি ঘটে যখন নারী ভীষণ রেগে গিয়ে উদম করে দেয় নিজেকে নিজেই। তাই 'নারী তুই উদম হলি.........ভীষণ রেগে' এটা নারীর সৌন্দর্য্যের ভূষণ তো নয়ই এটা সংসারে সংসারে ছড়ায় তীব্র দূষণ। যার ফল পরবর্তী উগ্র বিশৃঙ্খল মস্তিষ্কের প্রজন্মের উত্থান। রাগ ভালো, তার থেকেও আরো ভালো অনুরাগ। রাগ মানে নিয়ন্ত্রণের লক্ষণরেখা ডিঙ্গিয়ে নিজেকে একেবারে উদম করা নয়। নিজেকে নিজে যদি কেউ প্রকাশ্যে উদম করতে চায় তাহ'লে কারো কিছু করার থাকে না। এটা আত্মহত্যার সমান। তবে সৃষ্টি ও প্রিয়জনকে রক্ষা কিম্বা আত্মরক্ষার ক্ষেত্রে ভীষণ রেগে উদম হয়ে নারীর মা কালীর রুপ ধারণ করার ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবেই যেটা প্রথমে মনে আসে তা' হ'ল,
" ওঁ কালি! কালি! মহাকালি! কালিকে! পরমেশ্বরি।
সর্বানন্দকরে! দেবি! নারায়ণি নমোহস্তুতে"।
একমাত্র এই ক্ষেত্রে ছবিতে বর্ণিত নারীর ভূষণগুলির মধ্যে নারীর 'উদম হওয়া রাগ' গ্রহনীয় অন্যথায় সংসারের সুখ শান্তির স্বার্থে তা' বর্জনীয়।
নারী তুই উষ্ণ হলি............... রুদ্র চোখে
নারী তুই নদী হলি............... আপন বেগে
নারী তুই উদম হলি.............. ভীষণ রেগে
নারী তুই লাজুক হলি............ বধূর সাজে
নারী তুই বেবাক হলি............ অপার লাজে
নারী তুই আপন হলি............. মধুর হেসে
নারী তুই শুদ্ধ হলি................. দেবীর বেশে
নারী তুই স্নিগ্ধ হলি................. গন্ধ ধূপে
নারী তুই পূর্ণ হলি ................. মাতৃ রূপে।।
ছবির মধ্যে উল্লিখিত নারীর অপরূপ বর্ণনা ছবির নীল রঙের মত মনের আঙিনাকে নীলাভ স্বপ্নময় এক আলোয় ভরিয়ে দিল! নীল স্বপ্নসাগরে ডুবে থাকতে থাকতে মনে হ'ল এই সুধারস পানে আবার বিষ নেইতো!?
অনেকক্ষণ ডুব দিয়ে থাকতে থাকতে একসময় ভেসে উঠে মনে হ'ল এক ফোঁটা চোনা যেমন এক কড়াই দুধ কেটে দেবার জন্য যথেষ্ট ঠিক তেমনি ছবিতে বর্ণিত নারীর বাকী সব সৌন্দর্য্যের সলিল সমাধি ঘটে যখন নারী ভীষণ রেগে গিয়ে উদম করে দেয় নিজেকে নিজেই। তাই 'নারী তুই উদম হলি.........ভীষণ রেগে' এটা নারীর সৌন্দর্য্যের ভূষণ তো নয়ই এটা সংসারে সংসারে ছড়ায় তীব্র দূষণ। যার ফল পরবর্তী উগ্র বিশৃঙ্খল মস্তিষ্কের প্রজন্মের উত্থান। রাগ ভালো, তার থেকেও আরো ভালো অনুরাগ। রাগ মানে নিয়ন্ত্রণের লক্ষণরেখা ডিঙ্গিয়ে নিজেকে একেবারে উদম করা নয়। নিজেকে নিজে যদি কেউ প্রকাশ্যে উদম করতে চায় তাহ'লে কারো কিছু করার থাকে না। এটা আত্মহত্যার সমান। তবে সৃষ্টি ও প্রিয়জনকে রক্ষা কিম্বা আত্মরক্ষার ক্ষেত্রে ভীষণ রেগে উদম হয়ে নারীর মা কালীর রুপ ধারণ করার ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবেই যেটা প্রথমে মনে আসে তা' হ'ল,
" ওঁ কালি! কালি! মহাকালি! কালিকে! পরমেশ্বরি।
সর্বানন্দকরে! দেবি! নারায়ণি নমোহস্তুতে"।
একমাত্র এই ক্ষেত্রে ছবিতে বর্ণিত নারীর ভূষণগুলির মধ্যে নারীর 'উদম হওয়া রাগ' গ্রহনীয় অন্যথায় সংসারের সুখ শান্তির স্বার্থে তা' বর্জনীয়।
No comments:
Post a Comment